গত এক বছর ধরেই ধারাবাহিকভাবে রিজার্ভ কমছে।
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ক্রমান্বয়ে কমতে থাকায় ডলার কেনার হার বাড়িয়ে ১০৯ দশমিক ৫ টাকা করেছে ব্যাংকগুলো।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা দ্য ডেইলি স্টারকে জানিয়েছেন, ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে প্রায় ১৪ বিলিয়ন ডলার ব্যাংকগুলোর কাছে বিক্রি করেছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানের জরুরি প্রয়োজনীয়তার ওপর আবারও জোর দিয়ে বলেছেন, ক্রমবর্ধমান অস্থিতিশীলতার এই সময়ে ভবিষ্যতের ধকল মোকাবিলায় বিশ্ব সম্প্রদায়ের মধ্যে দুর্বলদের জন্য...
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অপ্রয়োজনীয় আমদানি নিরুৎসাহিত করা এবং প্রবাসী আয় উৎসাহিত করাসহ বেশকিছু উদ্যোগের কারণে আগামীতে রিজার্ভে স্বস্তি ফিরে আসার সম্ভাবনা জোরালো হচ্ছে।
এক্সপ্রেসওয়েটি নির্মিত হলে দেশের জিডিপিতে শূন্য দশমিক ২১ শতাংশ যোগ হওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘বৈদেশিক মুদ্রা বাঁচাতে আমরা আমদানি কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
গত এক বছরে রিজার্ভের পরিমাণ কমেছে ২৯ দশমিক ৪৫ শতাংশ।
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (এসিইউ) কাছে গত ৬ মার্চ ১ দশমিক ০৫ বিলিয়ন ডলার আমদানি বিল পরিশোধ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘বৈদেশিক মুদ্রা বাঁচাতে আমরা আমদানি কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
গত এক বছরে রিজার্ভের পরিমাণ কমেছে ২৯ দশমিক ৪৫ শতাংশ।
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (এসিইউ) কাছে গত ৬ মার্চ ১ দশমিক ০৫ বিলিয়ন ডলার আমদানি বিল পরিশোধ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমানকে বৈদেশিক রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা বিভাগের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
একটি ঝামেলাপূর্ণ বছরের শেষে ২০২২ সালের নতুন সূর্যকে স্বাগত জানানোর সময় বাংলাদেশ বেশ দৃঢ় অবস্থানে ছিল। দেশের অর্থনীতি করোনা মহামারির নেতিবাচক প্রভাবকে পেছনে ফেলে নতুন উদ্যমে সামনে এগিয়ে যেতে...
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আরও কমে ৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের নিচে নেমেছে।
শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানে অর্থনৈতিক মন্দা তৈরির পর শুরু হয়েছে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে আলোচনা। আলোচনা এতটাই বিস্তৃত হয়েছে যে প্রতি সপ্তাহে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে এ বিষয়ে অফিসিয়াল...
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে যাওয়ার মধ্যে অক্টোবরে রেমিট্যান্স প্রবাহ আরও কমায় অর্থনীতির ওপর চাপ বেড়েছে।
চলমান জ্বালানি সংকটের কারণে অর্ধেক সক্ষমতায় কাজ করতে হচ্ছে জানিয়ে ব্যবসায়ীরা শিল্প ইউনিটগুলোতে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহের দাবি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) প্রক্ষেপণ করেছে, বাংলাদেশের চলতি হিসাবে হিসাবে উচ্চ ঘাটতি থাকবে ২০২৭ সাল পর্যন্ত।