‘আন্তঃব্যাংক বিনিময় হারে গত সোমবার পাঁচ কোটি ডলার ও মঙ্গলবার দুই কোটি ডলার কেনা হয়েছে।’
বাংলাদেশ ব্যাংক আজ বুধবার এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (এসিইউ) মাধ্যমে কিছু আমদানি বিল পরিশোধ করার পর রিজার্ভ এখন এ অবস্থায় দাঁড়িয়েছে।
এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রায় ৩০০ মিলিয়ন ডলার কমেছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য থেকে জানা গেছে।
গত এক বছর ধরেই ধারাবাহিকভাবে রিজার্ভ কমছে।
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ক্রমান্বয়ে কমতে থাকায় ডলার কেনার হার বাড়িয়ে ১০৯ দশমিক ৫ টাকা করেছে ব্যাংকগুলো।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা দ্য ডেইলি স্টারকে জানিয়েছেন, ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে প্রায় ১৪ বিলিয়ন ডলার ব্যাংকগুলোর কাছে বিক্রি করেছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানের জরুরি প্রয়োজনীয়তার ওপর আবারও জোর দিয়ে বলেছেন, ক্রমবর্ধমান অস্থিতিশীলতার এই সময়ে ভবিষ্যতের ধকল মোকাবিলায় বিশ্ব সম্প্রদায়ের মধ্যে দুর্বলদের জন্য...
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অপ্রয়োজনীয় আমদানি নিরুৎসাহিত করা এবং প্রবাসী আয় উৎসাহিত করাসহ বেশকিছু উদ্যোগের কারণে আগামীতে রিজার্ভে স্বস্তি ফিরে আসার সম্ভাবনা জোরালো হচ্ছে।
এক্সপ্রেসওয়েটি নির্মিত হলে দেশের জিডিপিতে শূন্য দশমিক ২১ শতাংশ যোগ হওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে যাওয়ার মধ্যে অক্টোবরে রেমিট্যান্স প্রবাহ আরও কমায় অর্থনীতির ওপর চাপ বেড়েছে।
চলমান জ্বালানি সংকটের কারণে অর্ধেক সক্ষমতায় কাজ করতে হচ্ছে জানিয়ে ব্যবসায়ীরা শিল্প ইউনিটগুলোতে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহের দাবি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) প্রক্ষেপণ করেছে, বাংলাদেশের চলতি হিসাবে হিসাবে উচ্চ ঘাটতি থাকবে ২০২৭ সাল পর্যন্ত।
ধীরগতির রপ্তানি আয়ের বিপরীতে উচ্চ আমদানি ব্যয়ের কারণে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৬ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে গেছে।
একদিকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকট, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমছে, সামনে দুর্ভিক্ষ আসতে পারে বলে সতর্ক করা হচ্ছে, সম্ভাব্য দুর্ভিক্ষ থেকে রক্ষায় জনগণকে প্রতি ইঞ্চি জমি চাষের মাধ্যমে...
রপ্তানি আয়ের বিপরীতে উচ্চ আমদানি ব্যয় পরিশোধের পর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৭ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে গেছে।
বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, বিশেষ করে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি বিষয়ে জানতে চেয়েছে বিশ্বব্যাংক।
বাংলাদেশের বেসরকারি খাতের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ২০২০ সালের পর থেকে দ্রুত বেড়ে চলেছে। দেশের অর্থনীতির জন্য এটা বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দেখা দিয়েছে। এমন এক সময় এই প্রবণতা দেখা যাচ্ছে, যখন দেশের বৈদেশিক...
কেন্দ্রীয় ব্যাংক এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের দেনা পরিশোধের পর দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে ৩৭ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
আগস্টে দেশে রেমিট্যান্স আয় ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। এ নিয়ে টানা দ্বিতীয় মাস দেশে এ পরিমাণ রেমিট্যান্স এলো।