শিবির যতবার তাদের যুদ্ধাপরাধী নেতাদের নিয়ে নিজেদের অনুভূতি প্রকাশ করে, ততবারই প্রমাণ দেয় যে, তারা এখনো তাদের কলঙ্কিত অতীত ভোলেনি বা সেই অতীতের জন্যে একটুও লজ্জিত না।
মুক্তিযুদ্ধে নওগাঁ, রাজশাহী ও নাটোরের বিস্তৃত এক অঞ্চল জুড়ে দুই হাজারেরও বেশি মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে বিশাল এক বাহিনী গঠন করেছিলেন ওহিদুর রহমান।
সংজ্ঞা পরিবর্তনের প্রস্তাব উপদেষ্টা পরিষদ গ্রহণ না করার বিষয়টি সরকারের অন্তত চারটি উচ্চ পর্যায়ের সূত্র দ্য ডেইলি স্টারকে নিশ্চিত করেছে।
বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় পাকিস্তানের সফররত পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচের সঙ্গে বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হয়।
আমার ঠিক জানা নেই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে সরকার তাদের অবস্থান কবে পরিবর্তন করবে।
‘মালিটোলার নাদের মিয়া’-কে মুক্তিযুদ্ধ পুরোপুরি বদলে দিয়েছিল। যুদ্ধের আগে স্রেফ গুণ্ডা বা রংবাজ হিসেবেই তাকে চিনত সবাই। এই নাদেরই যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনীর কাছে হয়ে ওঠেন এক সাক্ষাৎ ত্রাসের নাম।
তিনি বলেন, কিছু কিছু মানুষ, কিছু দল, কিছু গোষ্ঠী বোঝানোর চেষ্টা করছে যে ১৯৭১ কোনো ঘটনাই ছিল না।
মেজর রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম তার ‘লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে’ গ্রন্থে লিখেছেন, ২৫ মার্চ রাতে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টারে অন্তত এক হাজারেরও বেশি বাঙালি সেনাকে হত্যা করেছিল পাকিস্তানি বাহিনী। যদিও ইস্ট...
মিশরে ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় তিনি এ আহ্বান জানান।
খন্দকার আবদুল বাতেনের নেতৃত্বে গঠিত সাড়ে তিন হাজার মুক্তিযোদ্ধার বাহিনীটি পরিচিতি পেয়েছিল বাতেন বাহিনী নামে।
মুক্তিযুদ্ধের সময় একজন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পাকিস্তানি সেনা ও শত্রুপক্ষের কাছে সাক্ষাৎ ত্রাস হয়ে উঠেছিলেন। আকবর হোসেন মিয়া নামের সেই চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে মাগুরার শ্রীপুরে গড়ে উঠেছিল একটি...
মুক্তিযুদ্ধে বাগেরহাট শহরের ভৈরব-দড়টানা নদীর অপর পাড়ে চিরুলিয়ার বিষ্ণুপুরে গড়ে উঠেছিল দুর্ধর্ষ এক গেরিলা বাহিনী।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে রাজশাহীর বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে গড়ে উঠেছিল এক দুর্ধর্ষ প্রতিরোধ বাহিনী।
মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে বলে শব্দটিকে শেষ করে ফেলা হয়েছে। এ কারণে ২০২৪ সালে এ অভ্যুত্থান হয়েছে।
ইতিহাসে বহু বিতর্কিত, বহুল চর্চিত ও অলিখিত এই অধ্যায়ের অজানা তথ্য জানতে বইটি হাতে নেওয়া যেতে পারে।
একটি সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ এমনকি জাতীয় সংগীত নিয়ে প্রশ্ন তোলার ধৃষ্টতা দেখাতে পরিকল্পিত প্রচার শুরু করেছে।
গণ অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ এখন নতুন স্বপ্ন পূরণের পথে হাঁটছে। সকলের মতো আমরাও আশাবাদী হতে চাই এইভেবে যে, এবার নিশ্চয় আশা পূরণ হবে।
যে অভাবটি তীব্রভাবে অনুভব করি তা হলো, আমাদের এমন কিছু বই প্রয়োজন যেগুলোতে নয় মাসব্যাপী মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব ধরনের জটিলতা ও সমস্যা বিশেষভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধের সমর্থনে নেতাজী ভবন ছিল কর্মযজ্ঞের প্রাণকেন্দ্র