রিউমর স্ক্যানার জানিয়েছে, ভিডিওতে যাকে মারধর করতে দেখা যায় তিনি ভোলার লালমোহন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফখরুল ইসলাম হাওলাদার।
আজ রিউমর স্ক্যানার এই তথ্য জানিয়েছে।
আজ রিউমর স্ক্যানার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক হিন্দু নারীকে মারধরের যে দৃশ্য বাংলাদেশের ঘটনা দাবি করা হচ্ছে সেটি আসলে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ঘটেছে বলে জানিয়েছে রিউমর স্ক্যানার।
বাংলাদেশে পাকিস্তানি বাহিনী টহল দিচ্ছে—ভারতীয় গণমাধ্যমের এই সংবাদ মিথ্যা বলে জানিয়েছে রিউমর স্ক্যানার।
রিউমর স্ক্যানারের অনুসন্ধানে জানা গেছে, ভিডিওগুলো কোনো হিন্দু বৃদ্ধকে হত্যা করে মূর্তির সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখার নয়।
ফ্যাক্টচেকিং প্ল্যাটফর্ম রিউমর স্ক্যানারের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
নাহিদ ইসলামকে উদ্ধৃত করে প্রচারিত মন্তব্যটি ভুয়া ও বানোয়াট।
আজ রোববার রিউমর স্ক্যানার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
প্রচারিত দৃশ্যটি টঙ্গীতে ইজতেমা মাঠের পাশে বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগের দৃশ্য নয় বরং গত জুনে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আগুনের দৃশ্যকে এই দাবিতে প্রচার করা হয়েছে।
আজ রোববার রিউমর স্ক্যানার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
আজ রোববার রিউমর স্ক্যানার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
আজ রিউমর স্ক্যানার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
আজ রিউমর স্ক্যানার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
আজ রিউমর স্ক্যানার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
সেই ব্যক্তি মুসলিম ধর্মের অনুসারী।
অপতথ্য গণমাধ্যমের সামাজিক প্লাটফর্ম ছাড়াও প্রচার করা হয়েছে টেলিভিশন ও প্রিন্ট সংস্করণেও। ফলে অগণিত মানুষের কাছে বাংলাদেশ সম্পর্কে ভুল বার্তা গিয়েছে।
রিউমর স্ক্যানার জানায়, মন্দির ভাঙচুরের দাবিতে প্রচারিত ভিডিওটি বাংলাদেশের নয় বরং, ২০২১ সালে পাকিস্তানের একটি মন্দির ভাঙচুরের ঘটনার ভিডিও।
রিউমর স্ক্যানারের অনুসন্ধানে দেখা যায়, ছবিটি সাম্প্রতিক সময়ের নয় বরং ২০২৩ সালের পুরোনো ছবি।