এপ্রিলের প্রবাসী আয় আগের মাসের তুলনায় ২ দশমিক ৩১ শতাংশ বেশি।
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় অগ্রণী ব্যাংক থেকে ভুয়া ভাউচার দেখিয়ে রেমিট্যান্সের টাকা তুলে পালিয়ে গেছেন প্রতারক চক্রের দুই সদস্য। এই চক্রের তিন সদস্যকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। আজ বৃহস্পতিবার...
সাধারণত ঈদুল ফিতরের আগে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ে, কিন্তু এ বছর ঈদের আগের মাস মার্চে রেমিট্যান্স কমেছে।
নুর দাবি করেন, ‘নেপাল থেকে ৭৮ হাজার টাকায় মধ্যপ্রাচ্যে, মালয়েশিয়া শ্রমিকরা গেলেও আমাদের দেশ থেকে যেতে তাদের ৪ থেকে ৬ লাখ টাকা লাগে।’
গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৩৯ শতাংশ রেমিট্যান্স বেশি এসেছে ফেব্রুয়ারিতে।
রপ্তানি ছাড়া প্রবাসী আয় বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার অন্যতম প্রধান উৎস।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে জানা গেছে, ২০২২ সালে রেমিট্যান্স আয় ছিল ২১ দশমিক ২৮ বিলিয়ন ডলার ও ২০২১ সালে তা ছিল ২১ দশমিক ৭৪ বিলিয়ন ডলার।
তিনি আরও বলেন, যারা নিম্নআয়ের প্রবাসী রেমিটেন্স পাঠানোর সময় তাদের জন্য ১০ শতাংশ প্রণোদনা দেওয়া যেতে পারে বলে আমি মনে করি।
২০২৪ সালেও এই আয় ২৩ বিলিয়ন ডলারে থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, প্রবাসীরা গত মে'তে ১.৬৯ বিলিয়ন ডলার এবং এপ্রিলে ১.৬৮ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন।
আজ রোববার জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে মো. মামুনুর রশীদ কিরণের এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ তথ্য জানান।
মন্ত্রী বলেন, একটা সংশয় আছে যে অনেকেই এই প্রণোদনা সুবিধার অপব্যবহার করে।
চলতি বছরের মে মাসে দেশে ১ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন রেমিট্যান্স এসেছে, যা আগের বছরের তুলনায় ১০ দশমিক ২৭ শতাংশ কম।
‘যারা কেবল দেশ ও জনগণের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার আর্জি নিয়ে চাতক পাখির মতো বিদেশি প্রভুদের দিকে চেয়ে থাকে, তারা রেমিট্যান্স বৃদ্ধির সুখবর কোনোভাবেই মেনে নিতে পারবে না সেটাই স্বাভাবিক।’
‘বৈধ ও সঠিক ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠালে দেশ উপকৃত হবে এবং উন্নতির দিকে এগিয়ে যাবে।’
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, গত মাসে রপ্তানি আয় আগের বছরের তুলনায় ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ডলারে।
প্রবাসীদের ক্ষেত্রে ব্যাংক প্রতি ডলারের মূল্য ১০৮ টাকা দেবে। তবে এর সঙ্গে সরকার ঘোষিত ২ দশমিক ৫ শতাংশ প্রণোদনা যোগ হবে।
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে পরিবার-পরিজনের কাছে অর্থ পাঠানোয় গত মার্চে দেশে ৭ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছে।
‘আমাদের দক্ষ জনশক্তি পাঠাতে হবে এবং সে জন্য আমরা কর্মীদের জন্য বহুমুখী প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছি।’