‘আমরা দেখব, সব পক্ষ রাজি কি না। রাজি হলেই যে আমরা মানবিক সাহায্য দেবো, এমন কোনো কথা নেই। কারণ এখানে অন্যান্য বিষয়ও রয়েছে।’
রাখাইন অঞ্চলে আরাকান আর্মির কর্তৃত্ব যত বাড়বে, এই অঞ্চলের ভূরাজনীতি তত বেশি জটিল হবে।
বিমসটেকের উচিত এই সংকট নিরসনের উদ্যোগ নেওয়া
মিয়ানমার সরকার বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে চায় বা ফেরত নেয়ার যোগ্য মনে করে বলে যে সংবাদ গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে—তাতে এখনই আশাবাদী হওয়ার কিছু নেই।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানায়, বাংলাদেশ ছয় দফায় এই তালিকাটি মিয়ানমারকে দিয়েছিল।
ভাসানচরে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের জন্য ১৩ ডলার বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে।
নৌকাডুবির ঘটনায় মোট ৭ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
চিৎকার শুনে স্থানীয় জেলে ও বিজিবি সদস্যরা ২৫ জন রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করেন। বেঁচে যাওয়া রোহিঙ্গারা জানান, নৌকাটিতে ৫০ জনেরও বেশি ছিলেন।
আগামী এক বছরে যদি বাংলাদেশ ও জাতিসংঘ মিলে অন্তত লাখখানেক রোহিঙ্গাকেও মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে পারে, সেটিও বড় কাজ হবে।
‘উদ্ধারকৃত রোহিঙ্গারা জানিয়েছেন যে তাদেরকে সাগরপথে ট্রলারযোগে মালয়েশিয়া পাচারের জন্য জড়ো করা হয়েছিল। রাতের যেকোনো সময় তাদের ট্রলারে তুলে দেওয়ার কথা ছিল।’
জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয় সংস্থা (ইউএনএইচসিআর) জানায়, নভেম্বর থেক শুরু করে এক হাজার ২০০ রোহিঙ্গা সদস্য ইন্দোনেশিয়ায় এসেছেন। যার ফলে মোট আগতদের সংখ্যায় দাঁড়িয়েছে প্রায় এক হাজার ৬০০।
নিহতদের মধ্যে তিনজন রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) সমর্থক।
কক্সবাজারের উখিয়ায় এক রোহিঙ্গা যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। আজ বৃহস্পতিবার ভোর ৬টার দিকে উখিয়ার ৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ই/৪ ব্লকে ঘরে ঢুকে তাকে গুলি করে সন্ত্রাসীরা।
আন্তসীমান্ত অপরাধীদের একটি চক্র ৫৭ জন রোহিঙ্গাকে মিয়ানমারে পাচার করে মুক্তিপণ আদায়ের চেষ্টা করছিল। পাচারের প্রস্তুতির সময় কক্সবাজারের টেকনাফে মেরিন ড্রাইভের পাশের সৈকত থেকে তাদের উদ্ধার করে পুলিশ।
আরকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) শীর্ষ তিন কমান্ডারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা...
রাষ্ট্রদূত বলেন, আমরা প্রত্যাবাসনের খুব কাছাকাছি কিন্তু তবুও কিছু প্রচেষ্টা প্রয়োজন এবং আমরা এর জন্য কাজ করছি।
বিমানবন্দরে অবতরণের পর এই পরিবারের আচরণ সন্দেহজনক মনে হলে এয়ারপোর্ট এপিবিএন গোয়েন্দা দল তাদের ওপর নজর রাখতে শুরু করে।
চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত রোহিঙ্গাদের জন্য প্রয়োজনীয় তহবিল ৮৭৫ মিলিয়ন ডলারের মাত্র ৩০ শতাংশ বরাদ্দ এসেছে।
মঙ্গলবার সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত কক্সবাজার-টেকনাফ মহাসড়কে উখিয়া ডিগ্রি কলেজ গেট সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।