ডোনাল্ড ট্রাম্প দায়িত্ব নেওয়ার পর হুতিদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম বিমান হামলায় ইয়েমেনে নারী-শিশুসহ অন্তত ৩১ জন নিহত ও ১০০ জনের বেশি আহত হয়েছেন।
শনিবার দিনের শেষে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর কেন্দ্রীয় কমান্ড (সেন্টকম) ফ্লোরিডায় অবস্থিত সদর দপ্তর থেকে জানিয়েছে, ‘প্রাথমিক তদন্তে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে, একজন পাইলট সামান্য আঘাত পেয়েছেন।’
সম্প্রতি গাজায় গণহত্যা ও লেবাননে ইসরায়েলের চলমান অভিযানের মাঝে আবার সম্পর্ক জোরদার করে ইরান ও সৌদি আরব।
এবারই প্রথম হুতিদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র নরথ্রপ বি-২ স্পিরিট মডেলের বিমান ব্যবহার করেছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
এই ক্ষেপণাস্ত্র দুইটির লক্ষ্য ছিল মালবাহী জাহাজ এমভি স্টার আইরিস। মার্শাল আইল্যান্ডের পতাকাবাহী ও গ্রীক মালিকানাধীন এই জাহাজটি ব্রাজিল থেকে ভুট্টা পরিবহন করছিল
ব্রিটিশ তেলবাহী মার্লিন লুয়ান্ডা জাহাজে ২৬ জানুয়ারি হামলা হয়। জাহাজটিতে ২২ ভারতীয় ও এক বাংলাদেশি ক্রু আছেন।
হুতি বাহিনীর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মোহাম্মেদ আল-বুখাইতি রুশ পত্রিকা ইজভেসতিয়াকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, ইয়েমেনের আশেপাশের জলসীমা বেশিরভাগ দেশের জন্য নিরাপদ
সবচেয়ে শক্তিশালী ও ধনী দেশ যুক্তরাষ্ট্র যখন বিশ্বের অন্যতম দরিদ্র, যুদ্ধবিধ্বস্ত ও প্রকৃত সরকারহীন রাষ্ট্র ইয়েমেনে হামলা চালায় তখন তা আরও একটি অসম ও দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধের ইঙ্গিতই দেয় কি?
এই হামলার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর তেলের দাম দুই শতাংশ বেড়ে গেছে।
কেন্দ্রীয় কমান্ডের বার্তায় বলা হয়, যুদ্ধজাহাজ ইউএসএস টমাস হান্ডার সেই এলাকায় টহলের সময় ড্রোনগুলো ভূপাতিত করে। সেসময় জাহাজের কোনো ক্ষতি বা কোন ক্রু আহত হননি।