মুক্তির দিন সকাল থেকেই দস্যুরা অনেক সিরিয়াস হয়ে গিয়েছিল বলে জানান এমভি আব্দুল্লাহর প্রধান কর্মকর্তা আতিক উল্লাহ খান।
আল হামরিয়াহ বন্দরে কয়লা খালাস করে জাহাজটি চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা হবে।
মুক্তির আটদিন পর দুবাই পৌঁছালো এমভি আব্দুল্লাহ।
ইতালির নৌ-বাহিনীর একটি ফ্রিগেট জাহাজটিকে পাহারা দিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
জলদস্যুদের সঙ্গে হওয়া চুক্তির শর্তগুলো গোপনীয় বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
‘তারপরও একসঙ্গে এতগুলো প্রিয় মুখ দেখার লোভটা আপাতত সামলেই নিতে হচ্ছে’
অপর পাঁচ নাবিক চট্টগ্রামে আসার পরে সাইন অফ করতে চান বলে জানা গেছে।
‘দ্রুততম সময়ের মধ্যে জিম্মি ক্রুদের মুক্ত করতে অবিরাম চেষ্টা চলছে।’
‘যত দ্রুত সম্ভব নাবিকদের উদ্ধারের লক্ষ্য নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে।’
'আমাদের মোবাইল ফোন কেড়ে নিচ্ছে। আমার থেকেও নিয়ে ফেলবে। আমার সাথে হয়তো আর যোগাযোগ হবে না। আপনারা দোয়া করেন শুধু। এটুকু বলেছে’
জাহাজটি চট্টগ্রামভিত্তিক কেএসআরএমের সহযোগী সংস্থা এসআর শিপিং লাইনসের।
ভারতের নৌবাহিনী জানিয়েছে, গত ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে জলদস্যুদের বিরুদ্ধে এটি দ্বিতীয় অভিযান।