‘সামগ্রিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন ভালো।’
‘বাংলাদেশের নাগরিক যদি ওদের দেশে থাকে, তাহলে আমরা অবশ্যই নিবো। কিন্তু তারা প্রপার চ্যানেলে আসতে হবে।’
সংশোধন কেন্দ্রে বন্দীরা কাজ করে উপার্জন করতে পারবেন এবং সেই অর্থ তাদের পরিবারকে পাঠাতে পারবেন।
‘রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কাঁচের মতো ঘর করে দিবো—অন্যরাও দেখতে পারবে, খারাপ আচরণ করা হচ্ছে কি না।’
‘আপনারাই কিন্তু সবসময় বলছেন যে, নির্দোষীরা যেন কোনো অবস্থায় সাজা না পায়।’
তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা যেন এমন থাকে, এজন্য আপনাদের সবার সহযোগিতা দরকার।’
তিনি বলেন, আমরা বাস মালিকপক্ষকে অনুরোধ করেছি কোনো অদক্ষ ড্রাইভার কোনোভাবেই যেন বাস চালাতে না পারে।
তিনি আরও বলেন, ‘পুশ ইন’ না করে ভারত সরকারকে যথাযথ প্রক্রিয়া মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে।
অন-অ্যারাইভাল ভিসার বিষয়টিও বিবেচনা করা হচ্ছে বলেও জানান উপদেষ্টা।
সরকারের জানা থাকলে ওবায়দুল কাদেরকেও গ্রেপ্তার করা সম্ভব হতো বলে মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, অবসরপ্রাপ্ত প্রশাসনিক কর্মকর্তা, অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা ও সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে এই কমিটি গঠন করা হবে।
‘কেউ অপরাধ করলে মব জাস্টিসের নামে তাকে শাস্তি দেওয়া যাবে না। অপরাধীকে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের কাছে সোপর্দ করতে হবে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘থার্টি-ফার্স্ট নাইটে সব বার বন্ধ রাখা হবে। রাস্তাঘাটে কেউ যেন বিশৃঙ্খলা না করে।’
‘আমার মনে হয়, ওনার (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) দেশেই শান্তিরক্ষী বাহিনী প্রয়োজন| ওনার দেশের জায়গায় আমাদের দেশের নাম বলেছেন। ওনার দেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন হচ্ছে।’
ভারতের মিডিয়া বাংলাদেশ নিয়ে মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
এটা খুব তাড়াতাড়ি কার্যকর করা হবে বলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানিয়েছেন।
আগে আগে ভুয়া মামলা করত পুলিশ। আর এখন পাবলিক ভুয়া মামলা করছে বলেও জানান উপদেষ্টা।
অনেক মামলায় নিরপরাধ লোকদের ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন উপদেষ্টা।
অস্ট্রেলিয়া আরও রোহিঙ্গা নিতে সম্মত হয়েছে বলেও জানান তিনি।