গত ১৮ জুন লন্ডনের ওয়েস্টমিনস্টার শহরের ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে নিক্যাপের সদস্য লিয়াম ও’হ্যানাকে (২৭) হাজির করা হবে। তিনি সংগীতাঙ্গনে মো শারা নামে পরিচিত।
তেহরানে আয়োজন করা হয়েছিল তৃতীয় ইরান-আফ্রিকা অর্থনৈতিক সহযোগিতা সম্মেলন। সেই সংবাদ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শিরোনাম না হলেও প্রকাশিত হয়েছিল স্থানীয় পত্র-পত্রিকায়।
সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ব সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়ার সাংবাদিক লায়ালের বসবাস দুবাইতে।
গত নভেম্বরে ইসরায়েল ও লেবাননের ইরান সমর্থিত সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহ ৮০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়। সেই যুদ্ধবিরতির মেয়াদ রোববার শেষ হয়েছে।
হিজবুল্লাহ দীর্ঘদিন আসাদ সরকারকে সমর্থন দিয়ে গেছে। আসাদবিরোধী বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধও করেছে তারা।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, সীমান্ত অঞ্চলে তারা গুলি চালিয়েছে এবং রকেট ছুড়েছে, কারণ সেখানে সন্দেহভাজনদের দেখা গেছিল।
আজ বুধবার স্থানীয় সময় ভোর ৪টা থেকে (বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টা) যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে।
কিন্তু ১৮ নভেম্বর ইসরায়েলের পার্লামেন্ট নেসেটে দেওয়া এক বক্তৃতায় নেতানিয়াহু জানান, লেবাননে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব গ্রহণ করা হলেও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য পূরণে অভিযান চালিয়ে যাবে ইসরায়েলি বাহিনী।
কিছু রকেট মধ্য ইসরায়েলে আঘাত হানে। এতে বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ভেঙে পড়ে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফের দাবি, তাদের যুদ্ধবিমান হিজবুল্লাহর এক হাজার ছয়শটি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করেছে। এসব জায়গায় আক্রমণ চালিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র, ড্রোন ও রকেট ধ্বংস করা হয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা যুদ্ধ চাই না। আমরা শান্তিতে বসবাস করতে চাই। এটা ইসরায়েল যে সর্বাত্মক যুদ্ধ চায়।
হিজবুল্লাহর প্রায় ৮০০ ঘাঁটিতে এ হামলা চালানো হয়।
এমন কৌশলের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের সিআইএর অনীহা ছিল। কারণ তাদের মতে, এখানে নিরপরাধ মানুষের হতাহতের ঝুঁকি অনেক বেশি।
হিজবুল্লাহর দাবি, গত সপ্তাহে লেবাননে পেজার ও ওয়াকিটকিতে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে হামলা চালানোর জবাবে পাল্টা হামলা চালিয়েছে তারা।
নিহত আকিল হিজবুল্লাহর অভিজাত ‘রাদওয়ান বাহিনীর’ নেতা ছিলেন।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দুই ঘণ্টা ধরে দক্ষিণ লেবাননে রকেট লঞ্চার লক্ষ্য করে আক্রমণ চালানো হয়। তাদের দাবি, এই লঞ্চারগুলো থেকে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে রকেট হামলা চালানোর প্রস্তুতি...
‘এই যুদ্ধের নতুন যুগে প্রবেশ করছি। এর সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নিতে হবে।’
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানানি এক বিবৃতিতে বলেন, ‘(ইরান) জায়োনিস্ট রাষ্ট্রের সন্ত্রাসী কার্যক্রমের নিন্দা জানাচ্ছে। এটি গণ হত্যা (প্রচেষ্টার) উদাহরণ।’
হিজবুল্লাহর কাছে এই পেজারগুলো পৌঁছানোর আগেই ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ প্রতিটি ডিভাইসের সঙ্গে অল্প পরিমাণ বিস্ফোরক উপকরণ সংযুক্ত করে দেয়। এমনটাই দাবি করেছেন লেবাননের এক জ্যেষ্ঠ নিরাপত্তা...