বৈঠকের বিষয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প শনিবার রাতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি মনে করি তারা ঠিক হয়ে যাচ্ছে।
ট্রাম্প জানান তিনি নিজে একটি টেসলা কিনবেন এবং ইতোমধ্যে তার নাতনীর জন্য একটি টেসলা সাইবারট্রাক কিনেছেন।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া প্রতিবেশী ইউক্রেনে হামলার পর থেকেই স্যুট-টাই ও ফুল হাতা শার্ট পরে বৈঠকে যাওয়া বাদ দিয়েছেন জেলেনস্কি।
যুক্তরাজ্যের অনেক রাজনীতিবিদ ট্রাম্প ও তার ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের আচরণ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
মূলধারার মিডিয়াকে প্রায়ই ‘গণশত্রু’ আখ্যা দিয়ে বক্তব্য দেন ট্রাম্প। এখন তিনি টিকটকার ও পডকাস্টারদের মাধ্যমে তার সমর্থকদের কাছে পৌঁছানোর কৌশল গ্রহণ করেছেন বলে মনে করা হচ্ছে।
দুই রাষ্ট্রপ্রধানের আলোচনার পর হোয়াইট হাউস একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে।
ট্রাম্প বলেন, আপাতত আমি এই চারজনকে ছাঁটাই করছি। সামনে আরও অনেকের ভাগ্যে একই নিয়তি আছে।
গতকাল সোমবার হোয়াইট হাউসের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
'আমরা বাংলাদেশের নেতাদের সঙ্গে আলোচনার সময় স্পষ্টভাবে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার বিষয়ে বলেছি।’
ট্রাম্প বলেন, আপাতত আমি এই চারজনকে ছাঁটাই করছি। সামনে আরও অনেকের ভাগ্যে একই নিয়তি আছে।
গতকাল সোমবার হোয়াইট হাউসের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
'আমরা বাংলাদেশের নেতাদের সঙ্গে আলোচনার সময় স্পষ্টভাবে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার বিষয়ে বলেছি।’
ট্রাম্পের প্রচারণা দলের যোগাযোগ পরিচালক স্টিভেন চিউং বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই বৈঠকে অংশ নিতে উন্মুখ হয়ে আছেন। খুব শিগগির এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।’
হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘প্রেসিডেন্ট (বাইডেন) ইসরায়েলকে ইরান, সহযোগী জঙ্গি সংগঠন হামাস, হিজবুল্লাহ ও হুতিদের কাছ থেকে আসা সব ধরনের হুমকি থেকে রক্ষা দেওয়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
শুক্রবার একটি যুদ্ধ বিরতির খসড়া প্রস্তাবটি প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন নিজে এই প্রস্তাব দিয়েছেন বলে হোয়াইট হাউস সূত্র জানিয়েছে।
কিরবি বলেন, ‘ইসরায়েলে সেনা পাঠানোর কোনো ইচ্ছা নেই মার্কিন সরকারের। তবে এ অঞ্চলে মার্কিন স্বার্থ রক্ষা করা হবে।’
বাইডেনের কুকুর কমান্ডারকে নিয়ে সর্বশেষ খবর হচ্ছে, হোয়াইট হাউস থেকে তাকে সরানো হয়েছে। নির্বিচারে কামড়ে বেড়ানোর শাস্তি হিসেবেই হোয়াইট হাউস থেকে কমান্ডারের এই নির্বাসন, এতে কোনো সন্দেহ নেই।
ওয়াশিংটন পোস্ট ও নিউ ইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, গোয়েন্দা কর্মকর্তারা প্রিগোঝিনের কার্যক্রম শুরুর এক দিন আগেই হোয়াইট হাউজ, পেন্টাগন ও ক্যাপিটল হিলে এ বিষয়ে ব্রিফিং এর আয়োজন করেছে।
হোয়াইট হাউস মনে করে যে ইউক্রেনে হামলা চালাতে ব্যবহৃত ড্রোনগুলো ইরানে তৈরি। সেগুলো কাসপিয়ান সাগর হয়ে রাশিয়ায় পৌঁছেছে। পরে ইউক্রেনে হামলার জন্য সেগুলো রুশ সেনাদের হাতে দেওয়া হয়।