দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলে বাঁশি, হর্ন ও ড্রাম বাজিয়ে, ইসরায়েলের পতাকা ও আটক জিম্মিদের ছবি উঁচিয়ে লাখো ইসরায়েলি স্বতঃস্ফূর্তভাবে আজকের ধর্মঘট ও কর্মবিরতিতে অংশ নেন।
বিশ্লেষকদের মত, এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন হলে এক যুদ্ধবিধ্বস্ত অঞ্চল থেকে আরেক যুদ্ধবিধ্বস্ত অঞ্চলে স্থানান্তরিত হবেন দুর্ভাগা ফিলিস্তিনিরা। এ যেন ফিলিস্তিনিদের ফুটন্ত কড়াই থেকে জ্বলন্ত চুলায় নিক্ষেপের...
২০২৪ সালের ২১ নভেম্বর যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি)।
যতদিন পর্যন্ত পৃথক ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের ধারণা চিরস্থায়ী না হচ্ছে, ততদিন শান্তিও স্থায়িত্ব পাবে না বলে মন্তব্য করেন অস্ট্রেলীয় প্রধানমন্ত্রী।
আজ রোববার জেরুজালেমে এক সংবাদ সম্মেলনে গাজা দখলের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন নেতানিয়াহু। দাবি করেন, এটাই যুদ্ধ অবসানের সেরা ও দ্রুততম উপায়।
হামাস ও অন্যান্য ফিলিস্তিনি সংগঠনের হাতে জিম্মি হওয়া ব্যক্তিদের পরিবার ও নিহত সেনাদের পরিবারের সদস্যদের কয়েকটি সংগঠন এই ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে।
নেতানিয়াহু বলেন, ফিলিস্তিনিরাও এখন হামাসের বিরুদ্ধে লড়ছে। তারা তাদের মুক্তির জন্য লড়ছে। তারা এই ভয়াবহ স্বৈরাচারের হাত থেকে মুক্তি চায়। তাদের কাছে শুধু ইসরায়েলিরাই জিম্মি থাকছে না। সঙ্গে ২০ লাখ...
বিশ্লেষকদের মতে, আজই এই পরিকল্পনা ইসরায়েলের যুদ্ধকালীন নিরাপত্তা মন্ত্রিসভার সবুজ সংকেত পেতে চলেছে।
ওয়াশিংটন প্রতি বছর ইসরায়েলকে লাখো ডলারের সামরিক সহযোগিতা দিয়ে থাকে। ২০২৩ সালের অক্টোবরে গাজার যুদ্ধ শুরুর পর মার্কিন সহযোগিতার মাত্রা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
নেতানিয়াহু বলেন, ফিলিস্তিনিরাও এখন হামাসের বিরুদ্ধে লড়ছে। তারা তাদের মুক্তির জন্য লড়ছে। তারা এই ভয়াবহ স্বৈরাচারের হাত থেকে মুক্তি চায়। তাদের কাছে শুধু ইসরায়েলিরাই জিম্মি থাকছে না। সঙ্গে ২০ লাখ...
বিশ্লেষকদের মতে, আজই এই পরিকল্পনা ইসরায়েলের যুদ্ধকালীন নিরাপত্তা মন্ত্রিসভার সবুজ সংকেত পেতে চলেছে।
ওয়াশিংটন প্রতি বছর ইসরায়েলকে লাখো ডলারের সামরিক সহযোগিতা দিয়ে থাকে। ২০২৩ সালের অক্টোবরে গাজার যুদ্ধ শুরুর পর মার্কিন সহযোগিতার মাত্রা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
ট্রাম্পকে পাঠানো চিঠিতে কর্মকর্তারা বলেন, ‘আমাদের পেশাদারি মূল্যায়ন হলো, হামাস এখন আর ইসরায়েলের প্রতি কোনো ধরনের কৌশলগত হুমকি সৃষ্টি করছে না।’
ট্রাম্প মন্তব্য করেন, মানবিক ত্রাণ প্রবেশে ইসরায়েলের আরও ইতিবাচক ভূমিকা রাখার সুযোগ রয়েছে।
ত্রাণ প্রবেশ সহজ করতে গাজার কিছু জায়গায় চলমান যুদ্ধে ‘কৌশলগত বিরতি’ ঘোষণা করেছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর দেহে ২০২৩ সালে একটি পেসমেকার বসানো হয়েছিল।
গাজায় খাদ্যাভাব চরম আকার ধারণ করেছে। নিরুপায় হয়ে ত্রাণের লাইনে ভিড় জমাচ্ছেন হাজারো ফিলিস্তিনি। প্রায় প্রতিদিনই বেশ কিছু ত্রাণপ্রত্যাশী ফিলিস্তিনি ইসরায়েলি সেনার গুলিতে নিহত হচ্ছেন।
বিবৃতিতে ইসরায়েলি সেনা জানায়, ‘নিরীহ বেসামরিক মানুষের কোনো ক্ষতি হয়ে থাকলে সেজন্য আইডিএফ অনুতপ্ত।’
কাতারের মধ্যস্থতায় গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা চলছে। পরোক্ষ বৈঠকে হামাস ও ইসরায়েল তাদের শর্তগুলো উপস্থাপনের পর দরকষাকষি অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু থেমে নেই ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ।