ছবির এই শিশুটির মতো ঢাকার অনেক ছিন্নমূল মানুষের জন্ম ফুটপাতে, মৃত্যুও সেখানে।
২০২৩ সালের শুমারি অনুযায়ী সুন্দরবনে চিত্রা হরিণের সংখ্যা ১ লাখ ৩৬ হাজারের বেশি। ২০০৪ সালে এই সংখ্যা ছিল ৮৩ হাজারের মতো।
রিকশার সিটকে বালিশ বানিয়ে ফুটপাতে শুয়ে থাকা এই শ্রমজীবী মানুষটির গভীর ঘুমের জন্য যে কোনো ওষুধের প্রয়োজন হয়নি, তা হয়তো নিশ্চিতভাবেই বলা যায়।
বাংলাদেশসহ নেপাল, পাকিস্তান হয়ে পশ্চিম থাইল্যান্ড পর্যন্ত হিমালয়ের পাদদেশের বন ও ঝোপঝাড়ে অনেকটা বনমোরগের আকৃতির এই পাখির দেখা মেলে।
বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন-২০১০ অনুসারে নদীর তীর থেকে মাটি সংগ্রহ অবৈধ।
প্রেম শুধুই ভালবাসা, প্রেমিক-প্রেমিকা কিংবা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যেই নয়, বরং মানুষে-মানুষে মানুষে-প্রকৃতি কিংবা মানুষের সঙ্গে প্রাণিজগতের প্রেমই এখানে প্রধান হিসেবে বিবেচ্য হয়ে আসছে শত শত বছর ধরে। আর...
এক সময়ের প্রমত্তা কালীগঙ্গাও এখন হারিয়ে যাওয়ার পথে। নদীতে স্রোত নেই। পানির ধারাও ক্ষীণ। নদীর এখানে-ওখানে জেগে উঠেছে চর।
প্রদর্শনীর তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে আছেন তানজিমুল ইসলাম এবং প্রশিক্ষক ছিলেন আলোকচিত্রী কে এম আসাদ।
ছবির এই শিশুটির মতো ঢাকার অনেক ছিন্নমূল মানুষের জন্ম ফুটপাতে, মৃত্যুও সেখানে।
২০২৩ সালের শুমারি অনুযায়ী সুন্দরবনে চিত্রা হরিণের সংখ্যা ১ লাখ ৩৬ হাজারের বেশি। ২০০৪ সালে এই সংখ্যা ছিল ৮৩ হাজারের মতো।
রিকশার সিটকে বালিশ বানিয়ে ফুটপাতে শুয়ে থাকা এই শ্রমজীবী মানুষটির গভীর ঘুমের জন্য যে কোনো ওষুধের প্রয়োজন হয়নি, তা হয়তো নিশ্চিতভাবেই বলা যায়।
বাংলাদেশসহ নেপাল, পাকিস্তান হয়ে পশ্চিম থাইল্যান্ড পর্যন্ত হিমালয়ের পাদদেশের বন ও ঝোপঝাড়ে অনেকটা বনমোরগের আকৃতির এই পাখির দেখা মেলে।
বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন-২০১০ অনুসারে নদীর তীর থেকে মাটি সংগ্রহ অবৈধ।
প্রেম শুধুই ভালবাসা, প্রেমিক-প্রেমিকা কিংবা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যেই নয়, বরং মানুষে-মানুষে মানুষে-প্রকৃতি কিংবা মানুষের সঙ্গে প্রাণিজগতের প্রেমই এখানে প্রধান হিসেবে বিবেচ্য হয়ে আসছে শত শত বছর ধরে। আর...
এক সময়ের প্রমত্তা কালীগঙ্গাও এখন হারিয়ে যাওয়ার পথে। নদীতে স্রোত নেই। পানির ধারাও ক্ষীণ। নদীর এখানে-ওখানে জেগে উঠেছে চর।
প্রদর্শনীর তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে আছেন তানজিমুল ইসলাম এবং প্রশিক্ষক ছিলেন আলোকচিত্রী কে এম আসাদ।
বর্ষা মৌসুমে শীতলক্ষ্যার পানি দেখে বোঝারই উপায় থাকে না যে, এই নদী প্রতিনিয়ত দূষণের মধ্যে থাকে।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার তথ্য অনুসারে, মৌমাছি কেবল বিশ্বের বৃহত্তম মধু উৎপাদনকারীই নয়, বিশ্বের খাদ্য উৎপাদনের এক তৃতীয়াংশ নির্ভর করে মৌমাছির ওপর।