আমাদের এই অঞ্চলে জনমানুষের রাজনৈতিক বিবর্তনের ইতিহাস পরিক্রমায় লক্ষ করলে স্পষ্ট বোঝা যায় যে, বৈষম্য, নিপীড়ন ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে আমাদের সমষ্টিগত সংগ্রামের দীর্ঘ এক ইতিহাস রয়েছে।
'সত্যিকারের মুক্তির একমাত্র উপায় হচ্ছে জনগণের ক্ষমতায়ন'
আর তরুণ হচ্ছে তার তারুণ্যের কারণেই বিদ্রোহী। একাত্তরে তরুণরা যে বিদ্রোহ করেছে, যুদ্ধ করেছে অবিশ্বাস্য সাহসিকতায়, সেখানেই রয়েছে তারুণ্যের প্রকৃত সত্তা। আর ওই সত্তাটাকেই রাষ্ট্র ভয় করে।
মূলনীতি চারটি কেন এসেছিল? এসেছিল আমাদের সমষ্টিগত সংগ্রামের ফলশ্রুতিতে এবং স্বপ্ন বাস্তবায়নের অঙ্গীকার হিসেবে।
মামলা-মোকদ্দমা নেই, ঘুষ উঠে গেছে, তদ্বির অপ্রয়োজনীয় এবং কারাগার পরিণত হয়েছে অতীতের স্মৃতিতে- এমন অবস্থা মোটেই সুখকর হবে না অপরাধ দমন ও শাস্তি বিধানের দায়িত্বপ্রাপ্ত লোকদের জন্য।
রাষ্ট্র ‘অ-জনগণ’ করে রেখেছে এরকম বর্গ সংখ্যায় বাংলাদেশে নেহায়ত কম নয়। সে সংখ্যা নিরুপণের জন্য লেখক বাংলাদেশের সংবিধানকে মানদন্ড হিসেবে বিবেচনা করেছেন। সংবিধানে উল্লেখ আছে অথচ অধিকার থেকে বঞ্চিত...
কোনো সমাজের অবস্থা বোঝার জন্য অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক দুটো জায়গায় যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন এক সাক্ষাৎকারে। কাঁচা বাজারে – মানুষ কী খায় জানার জন্য, আর বইয়ের দোকানে – মানুষ কী পড়ে বোঝার জন্য। উদাহরণ...
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও মানবাধিকারকর্মী সুলতানা কামাল বলেছেন, ‘রাষ্ট্রের মূল দায়িত্ব হচ্ছে মানুষের মানবাধিকার রক্ষা করা; তা জনগোষ্ঠী যেকোনো শ্রেণির হোক, সংখ্যার হোক, জাতির হোক, বর্ণের...
কোনো সমাজের অবস্থা বোঝার জন্য অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক দুটো জায়গায় যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন এক সাক্ষাৎকারে। কাঁচা বাজারে – মানুষ কী খায় জানার জন্য, আর বইয়ের দোকানে – মানুষ কী পড়ে বোঝার জন্য। উদাহরণ...
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও মানবাধিকারকর্মী সুলতানা কামাল বলেছেন, ‘রাষ্ট্রের মূল দায়িত্ব হচ্ছে মানুষের মানবাধিকার রক্ষা করা; তা জনগোষ্ঠী যেকোনো শ্রেণির হোক, সংখ্যার হোক, জাতির হোক, বর্ণের...