অক্সফ্যামে এক বছর মেয়াদি ফেলোশিপের সুযোগ

স্নাতক শেষ পর্যায়ের শিক্ষার্থী কিংবা সদ্য স্নাতক শেষ করা তরুণদের জন্য ফেলোশিপের মাধ্যমে কাজ করার সুযোগ দিচ্ছে আন্তর্জাতিক সংস্থা অক্সফ্যাম ইন বাংলাদেশ।

সংস্থাটি মূলত দারিদ্র বিমোচনের ফলে সংঘটিত অসমতা দূরীকরণে কাজ করে।

সম্প্রতি সংস্থাটি ১ বছর মেয়াদি ইয়ুথ ফেলোশিপ প্রোগ্রামের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। মোট ৮ জনকে এই ফেলোশিপ প্রদান করা হবে। আবেদন করতে হবে ই-মেইলের মাধ্যমে। বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে এই লিংকে। আবেদনের শেষ তারিখ ১০ নভেম্বর ২০২৩।
 
ফেলোশিপের লক্ষ্য:
জেন্ডার ন্যায্যতা, জলবায়ু ন্যায্যতা, মানবিক পদক্ষেপ এবং দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস বিষয়ক সমস্যাগুলোকে কার্যকরভাবে মোকাবিলা করতে ভিন্ন ভিন্ন শিক্ষাগত যোগ্যতার তরুণদের প্রস্তুত করা।
 
আবেদনের যোগ্যতা: স্নাতক শেষ পর্যায়ের শিক্ষার্থী অথবা সদ্য স্নাতক। বিজ্ঞান, সামাজিক বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় প্রশাসনসহ যেকোনো বিভাগ থেকে আবেদন করা যাবে।

যেকোনো জেন্ডার, জাতি, ধর্ম, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিসহ যেকোনো পরিচয়ের নাগরিককে আবেদনের করতে পারবেন। 

যেভাবে আবেদন করা যাবে 

আগ্রহীরা নিম্নলিখিত নথিসহ ইমেইলের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। 

  • আবেদনকারীর জীবনবৃত্তান্ত।
  • একটি মোটিভেশনাল লেটার।
  • সর্বোচ্চ ১৫০০ শব্দের মধ্যে একটি প্রস্তাবনা। প্রস্তাবনায় আবেদনকারী 
  • Terms of Reference (ToR)-এর ভিত্তিতে একটি বিষয় নির্বাচন করবেন এবং সেই বিষয়ের উপর সমস্যার বিবৃতি, সমাধান, বাস্তবায়ন পরিকল্পনা ও বাজেট অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
  • আবেদনকারীর দক্ষতার সঙ্গে পরিচিত এমন দুজন ব্যক্তির রেফারেন্স। 

সুযোগ-সুবিধা:

  • প্রতিটি ফেলো নিজেদের প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে আকর্ষণীয় ভাতা পাবেন।
  • সফলভাবে ফেলোশিপ সমাপ্ত হওয়ার পর তারা 'Champion for Justice' হিসেবে ঘোষিত হবেন এবং তাদেরকে অক্সফ্যামের নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত করা হবে।  

 উল্লেখ্য, আবেদনের জন্য কোনো ধরনের ফি এর প্রয়োজন নেই। 

ফেলোশিপ সংক্রান্ত যেকোনো তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন- পিপল অ্যান্ড কালচার, অক্সফ্যাম ইন বাংলাদেশ; ইমেইল- [email protected] 

 

Comments

The Daily Star  | English

123 ‘pushed in’ from India

Border Guard Bangladesh (BGB) yesterday detained at least 123 individuals, including Rohingyas and Bangla-speaking individuals, after India pushed them into Bangladesh through Kurigram and Khagrachhari border points.

38m ago