প্যারিসে থাকাকালে দার্শনিক ও লেখক অঁদ্রে মালরো ও সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর সঙ্গে তার সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হয়। সেসব সুখস্মৃতি তার আনন্দ অর্জন।
কবরীর জীবনে সবচেয়ে বড়ো বিপত্তি ঘটে শামীম ওসমানের মতো খলনায়কের সাথে তাঁর প্রতিনিয়ত টিকে থাকার ধন্ধ।
স্বৈরাচারের চলে যাওয়া সবার জন্য শিক্ষা। সেই শিক্ষায় গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও সামাজিক সম্প্রীতিতে রাষ্ট্র নতুনভাবে নির্মাণ করতে হবে।
স্বাধীনতার পর ধীরে ধীরে এই উৎসব নাগরিক জীবনে প্রভাব বিস্তার করতে শুরু করে। বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বাঙালির অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক চেতনার বহিঃপ্রকাশ ঘটতে থাকে।
চলছে বছর রশীদ করীমের জন্মশতবর্ষ। বলা যায় অনেকটা অনাড়ম্বরেই কেটে যাচ্ছে।
বাংলাদেশে উৎসবকেন্দ্রিক সাহিত্য যে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারা তৈরি করেছে তা আমাদের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও সামাজিক সংহতির প্রতিচ্ছবি বহন করবে।
কলকাতায় ঈদসংখ্যা প্রকাশের যে ধারা সৃষ্টি হয়েছিল তা সাতচল্লিশের পরে ঢাকায় স্থানান্তরিত হয়।
সরকারের কাছে অনুরোধ করছি- তার নামে একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের।
বাংলা সাহিত্যে যেসব মর্মস্পর্শী কবিতা আছে, তার মধ্যে কবর একটি বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে।
এই সময়ে মুসলমান সমাজ রমজানকে উদযাপন করতে বদ্ধপরিকর, শতবছর পূর্বেও রমজান উদযাপনের রেওয়াজ।