আবুল মনসুর আহমেদের সাংবাদিকতার প্রাসঙ্গিকতার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো- সময়কে ধারণ করতে পারা। যে কোন সৃষ্টিশীল মানুষেরই নিজের সময়কে ধরতে পারার প্রয়োজন হয়
এমন ঘটনার পরম্পরা দেখলে শিহরিত হবেন দর্শক। এসব ঘটনাবলীর সচিত্র উপস্থাপনায় বাঙালির ত্যাগ এবং গণহত্যার ঘটনাগুলো দৃশ্যমান হবে। বাংলাদেশের মানুষকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য বারবার একাত্তরেই ফিরে যেতে হয়।
জসীম উদদীনকে বাঙালির-আকাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশের অপর নাম বলায় সঙ্গত ও যুক্তিযুক্ত। কারণ, তিনি বাঙালি সংস্কৃতির আদি ও অকৃত্রিম রূপটাই তুলে ধরেছেন সৃজনশৈলীতে।
রাজশেখর বসু ব্যঙ্গকৌতুক ও বিদ্রুপাত্মক কথাসাহিত্যের জন্য প্রসিদ্ধ ছিলেন দুই বঙ্গে।
আবু হেনা মোস্তফা কামাল স্বল্পায়ু জীবন পেয়েছেন কিন্তু সৃষ্টিকর্মে বিপুলতার স্বাক্ষর রেখে গেছেন।
সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে শনিবার বিকেলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং নতুন জেলা কমিটি গঠন করা হয়।
বেচাকেনা বেড়ে যাওয়ায় সব অভিযোগ ভুলে প্রকাশকদের মুখেও ফুটেছে হাসির ঝলক।
রাজনৈতিক ইতিহাসের মতো করে নামকরণ বাদ দিয়ে মাইকেলকে দ্রোহ-পর্বের কবি হিসেবে বাংলা সাহিত্যের প্রথম আধুনিক নয়, ‘প্রথম বিদ্রোহী’ বলতে পারি।
বারবার এত মৃত্যুর খবর ও ক্ষয়ক্ষতিতে ধাক্কা খাবে যে কোন স্বাভাবিক মানুষ। একটু চিন্তা করলে মন খারাপ হবে।
অসাম্প্রদায়িকতার মূল্যায়নপূর্বক অতীতের আলোয় নিজেদের বর্তমানকে সমৃদ্ধ করা; অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যতকে একসূত্রে গেঁথে বাঙালিত্বের গৌরবের ডালিতে তাকে মহিমা ও মর্যাদা দান করা। যা হয়নি আজও