কর্পোরেট চাকরিজীবী থেকে কৃষক— সকলের জীবনে হাহাকার চরমে। বাধ্য হয়ে যে যার বিশ্বাস অনুযায়ী প্রার্থনা করছেন।
পাঠকের চাহিদা কখনোই লেখকের চাহিদার ঊর্ধ্বে নয়। শুধু তখন পাঠক কষ্ট পায় যখন পাঠক নিজেকে লেখকের লেখার সাথে যুক্ত করতে না পারে।
এই শহর-এই দেশে, আমরা যারা বেঁচে আছি ধ্রুব এষ-এর সময়ে আমাদের কতোই না সৌভাগ্য যে আমরা এরকম একজন মানুষকে চোখের সম্মুখে কিংবা কিছুটা আড়ালে আবডালে নাজেল হতে দেখছি।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ লেখকদের একজন লিও তলস্তয়। তার ব্যাখ্যাটা লক্ষ করুন প্রিয় পাঠক। তিনি নাকি প্রথম পাঠে এন্ডারসনের লেখা বুঝতেই পারেননি!
বুয়েটের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে আজ আবারও জেগে উঠেছে সেই পুরনো আলাপ—বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতি শিক্ষার্থীদের জন্য কতটা সুখের আর কতটা বেদনার?
সরকারি চাকরি, প্রতিষ্ঠা, বিয়ে কোনোটি না হওয়ায় অজানা সংকটে প্রায় অস্বাভাবিক হয়ে যান।
ফুড কনফারেন্সে বাঙালি হিন্দু-মুসলমানের জাতীয় চরিত্রের বাস্তব দিক রূপায়িত করে তোলা হয়েছে।
গ্রামের মেঠোপথকে তিনি আলোকিত করেছেন। সমাজের দ্যুতি হয়ে দূর করেছেন অন্ধকার। শিক্ষা, সংস্কৃতি বিকাশের ক্ষেত্রে আছে অনন্য ভূমিকা।
দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় বিদ্যমান দুটি প্রধান সমস্যা ছাত্র ও শিক্ষক রাজনীতি।
মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত, শ্রমজীবী-খেটে খাওয়া মানুষ বড় অসহায়। ব্যাগ হাতে তারা দুরুদুরু বুকে চলেন, অতৃপ্তি নিয়ে ফিরেন।