নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৪ নেতাকর্মী ডুয়েটের হল থেকে আজীবন বহিষ্কার

Duet-logo

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাসহ নানা অভিযোগে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ১৪ নেতাকর্মীকে অ্যাকাডেমিক শাস্তি দিয়েছে ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ডুয়েট) প্রশাসন।

আজ শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ডুয়েট ছাত্রকল্যাণ দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. উৎপল কুমার দাসের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের ১৪ নেতাকর্মীকে হল থেকে আজীবন ও অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম থেকে এক শিক্ষাবর্ষের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে এবং তাদের চারিত্রিক সনদপত্রে শাস্তি প্রাপ্তির কথা উল্লেখ থাকবে।

তারা হলেন, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান মিঠুন, সাধারণ সম্পাদক সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী মাহমুদ হাসান মান্না, সহসভাপতি ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী প্রতাপ কুমার, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী সাব্বির হোসেন, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী সাজ্জাদ হোসেন রিফাত, কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী সিদ্দিকুর রহমান, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী মোজ্জামেল হোসেন শাহীন, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান তুহিন, ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী মুশফিকুল আলম শান্ত, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী আশরাফুল ইসলাম, কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী ইসতিয়াক আহমেদ প্রিন্স, কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী পারভেজ মিয়া মাহিন, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী তাসিন মাহমুদ ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী এম এম সায়মুন।

এর আগে, ছাত্রকল্যাণ দপ্তরের পরিচালক বলেছিলেন যে, 'প্রথম ধাপে যাদের শাস্তির আদেশ দেওয়া হবে, তাদের মাধ্যমে বিচার কাজ শেষ হবে না। বরং অভিযুক্ত অন্যান্য ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের বিচার চলমান থাকবে।'

Comments

The Daily Star  | English

Gaza civil defence says Israeli forces kill 23

Among the casualties were three children who were killed in an air strike on a home in Jabalia, northern Gaza

11m ago