কুয়ালালামপুরের কমপ্লেক্স কোটা রায়ায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে বৈধ কাগজপত্রহীন এই অভিবাসীদের আটক করা হয়।
মালয়েশিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের সহজ ও দ্রুততর সময়ে পাসপোর্ট প্রদানের জন্য উন্নত অনেক দেশের আদলে আউটসোর্সিংয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
প্রকল্পের জন্য বাছাই করার ক্ষেত্রে আইএফআরসি প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়েছে, বিশেষ করে যেসব দেশ জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে কোভিড-১৯ এবং অন্যান্য সংক্রামক রোগের উচ্চ...
দুর্ঘটনার পর কাউকে কিছু না জানিয়ে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগে তাদের আটক করেছে মালয়েশিয়ান পুলিশ।
ঘটনাস্থল থেকে বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রথম সচিব (শ্রম) এ এস এম জাহিদুর রহমান নিহতদের পরিচয় নিশ্চিত করেছেন।
বুধবার দেশটির নেগেরি সেম্বিলান রাজ্যের সেরেম্বানের দায়রা আদালতের বিচারক দাতিন সুরিতা বুদিন এই ৪৪ বছর বয়সী পোশাক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ ও প্রসিকিউশনের যুক্তিতর্ক শোনার পর এই রায় দেন।
সেলাঙ্গর রাজ্যের শাহ আলম সেকশন ২২ এর একটি পণ্য স্টোরেজ গুদামে অভিযান চালিয়ে অভিবাসীদের গেপ্তার করে অভিবাসন বিভাগ।
যাওয়ার অপেক্ষায় আছেন আরও ২ লাখ ৬৮ হাজার কর্মী।
১৯ জুন সাবাহ রাজ্যের মূখ্যমন্ত্রী ওয়াইবি দাতুক সেরি পাংলিমা হাজি হাজিজি নূরের সঙ্গে মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. গোলাম সরোয়ার বৈঠকে এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়।
দেশটির সেকেন্ড হোম ক্যাটাগরিতে এ পর্যন্ত ১ হাজার ৮০০ থেকে ১ হাজার ৯০০টি আবেদন জমা পড়েছে।
১৫ জুন বৃহস্পতিবার ভোরে মালয়েশিয়ার সেলাঙ্গরে একটি ছাপাখানায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, আটকদের কাছে বৈধ কোনো কাগজ ছিল না।
নিহতরা হলেন, ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের ফুলবাড়ী গ্রামের বোরক আলীর ছেলে লিটন ও পাবনার সুজানগরের পারঘোরাধা গ্রামের মো. কোরবান মোল্লার ছেলে মোরাদ মোল্লা।
একইদিন বিকেল ৩টায় প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রীর সঙ্গে মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রী ভি শিবকুমারের আরেকটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
একইসঙ্গে ২৩ জন মিয়ানমারের, ১১ জন ইন্দোনেশিয়ার ও ১০ জন পাকিস্তানের নাগরিক রয়েছেন।
‘আমার ছেলের পাসপোর্ট-ভিসা থাকার পরও কেন তাকে বেওয়ারিশ হিসেবে মালয়েশিয়ায় দাফন করা হলো। মা হয়ে শেষবারের মতো ছেলের মুখটাও দেখতে পেলাম না।’
অনিয়মিত প্রবাসী বাংলাদেশিরা বৈধ হতে কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশনে পাসপোর্ট আবেদন করছেন।