শামীমের কাছে বাংলাদেশে বিনিয়োগ একটি ব্যবসায়িক সিদ্ধান্তের তুলনায় বেশি কিছু। এটি ব্যক্তিগত মিশন। তিনি বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়ায় যাওয়ার সময় বাবা-মাকে ফেলে এসেছিলাম। ভাই-বোনেরা এখনো দেশে। আমার হৃদয়...
গত ছয় মাসে দেশে রাবারের দাম প্রতি কেজি ২৮০ টাকা থেকে কমে ২২০ টাকা হয়েছে। এর ফলে চাষি ও উৎপাদকরা ক্রমবর্ধমান লোকসানে পড়েছেন।
একসময় যে সস্তা শ্রম দেশের সবচেয়ে বড় সুবিধা হিসেবে বিবেচিত হতো এখন অবকাঠামোগত দুর্বলতা, নীতিগত অনিশ্চয়তা ও ব্যবসায় ক্রমবর্ধমান খরচের কারণে সেই সুবিধা কমে যাচ্ছে।
২০২৪ সাল পর্যন্ত প্রায় ৩১৫ জাপানি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে ব্যবসা করছে।
সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্ব ও উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে দেশের বন্ধ ছয় চিনিকলকে আধুনিক ও লাভজনক করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
বেশিরভাগ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মূল্যস্ফীতি ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিকূলতার কারণে টিকে থাকার লড়াই করছে।
‘বন্দরের তালিকাভুক্ত প্রায় ৭০০ সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের মধ্যে বর্তমানে ২৫০টি সক্রিয় আছে।’
ইপিবির তথ্য অনুসারে, জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারিতে ওষুধ রপ্তানি কমেছে ২২ দশমিক ছয় শতাংশ।
কৃত্রিম সুতার পোশাক বেশ লাভজনক। এসব কাপড় মোলায়েম ও টেকসই হওয়ায় ঐতিহ্যবাহী সুতির পোশাকের তুলনায় বেশি দাম পাওয়া যায়।
বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে বাংলাদেশ ২০০২ সালে পলিব্যাগের ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করলেও বহুল প্রশংসিত এই উদ্যোগের বাস্তবায়ন সম্প্রতি বাস্তব রূপ নিতে শুরু করেছে।
‘ডলার সংকট ও মূল্যস্ফীতির কারণে মোটরসাইকেলের দামও উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বেড়েছে।’
‘বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবার মান ও থাইল্যান্ডে বহির্মুখী চিকিৎসা ভ্রমণ’ বিষয়ক একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, বাংলাদেশি রোগীদের থাইল্যান্ডের চিকিৎসা সেবা নিয়ে ইতিবাচক ধারণা রয়েছে। তাই তারা চিকিৎসার জন্য...
দেশের অন্যতম শীর্ষ ব্র্যান্ড হাতিল ফার্নিচারের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম এইচ রহমান দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়ায় এ বছর আমাদের সামগ্রিক বিক্রি কমেছে।’
এই শীতে ৩৮০ থেকে ৪০০ কোটি টাকার গিজার বিক্রি হতে পারে। প্রায় এক ডজন স্থানীয় প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব ব্র্যান্ডের গিজার বিক্রি করছে।
২০২৩ সালের মার্চ থেকে নয় শতাংশের ওপরে থাকা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে অনেক চেষ্টা করা হচ্ছে।
প্রতি বছর প্রায় সাড়ে তিন লাখ বাংলাদেশি ভারতে চিকিৎসা নিতে যান। ভিসা বিধিনিষেধ দেশের স্বাস্থ্য খাতে সমস্যাগুলোর সমাধান ও বিদেশে যাওয়া রোগীদের দেশে চিকিৎসা দেওয়ার সুযোগ এনে দিয়েছে।
২০২৩-২৪ অর্থবছর শেষ হওয়ার আগের দশকে নন-লেদার জুতার রপ্তানি ১২০ শতাংশ বেড়ে ১৮৯ মিলিয়ন ডলার থেকে ৪১৬ মিলিয়ন ডলার হয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর সময়ে দেশে ওষুধ রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৫২ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেড়ে ৯২ দশমিক ৫৮ মিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।