কোন নির্বাচন আগে হবে তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতবিরোধ দেখা দিয়েছে
এত কম বয়সে এমন দায়িত্ব নেওয়ায় বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে এক ব্যতিক্রমী নেতায় পরিণত হতে যাচ্ছেন নাহিদ।
বাংলাদেশের ইতিহাসে রাজনৈতিক দলগুলো সাধারণত গুরুত্বপূর্ণ কোনো ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গঠিত হয়েছে।
নির্বাচনের জন্য ডিসেম্বর মাসকে বিবেচনা করা হচ্ছে। কারণ রমজান, এইচএসসি পরীক্ষা এবং বর্ষার কারণে ফেব্রুয়ারি থেকে জুনের মধ্যে ভোটগ্রহণ সম্ভব নাও হতে পারে।
প্রতি চারজন বাংলাদেশির মধ্যে প্রায় তিনজন মনে করেন, যদি রাজনীতি জনকল্যাণের পরিবর্তে ব্যবসায়িক স্বার্থে পরিচালিত হয়, তবে স্বৈরাচারের পুনরুত্থানের ঝুঁকি রয়েছে।
‘প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন নির্ভর করবে সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী কর্তৃপক্ষ, রাজনৈতিক দল এবং নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতার ওপর’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দুই কক্ষের সংসদে আলোচনা ও বিতর্কের বেশি সুযোগ থাকবে। এতে করে ক্ষমতার আরও ভালো ভারসাম্য নিশ্চিত হবে। সেই সঙ্গে দেশের বিভিন্ন অংশীজনদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার সুযোগ থাকবে।
সংগঠনটি স্বৈরাচারী শাসনামলের বিরুদ্ধাচরণের এবং ন্যায়বিচার চাওয়ার প্রতীক হয়ে উঠেছিল।
এক সরকারি জরিপে আরও উঠে এসেছে, তৃতীয় শ্রেণির ৫১ শতাংশ ও পঞ্চম শ্রেণির ৫০ শতাংশ শিক্ষার্থী বাংলায়ও দুর্বল। তাদের মানও তৃতীয় শ্রেণির উপযোগী না।
‘দুঃখজনকভাবে, এ দেশে শিক্ষার বিষয়টি কেবল পরীক্ষা ও সনদকেন্দ্রিকই রয়ে গেছে, জ্ঞানকেন্দ্রিক নয়। আমরা সংখ্যার দিকে জোর দেই, মানের দিকে না’
‘এই ৪ বিদেশি নাগরিকের কথা শুনে এবং তাদের সম্পর্কে যতটুকু জানা গেছে তাতে মনে হচ্ছে, কোনো স্বার্থান্বেষী মহলের বিশেষ উদ্দেশ্য সাধন করতেই তাদের নিয়ে আসা হয়েছে।’
চলতি বছর এই বোর্ড থেকে ৪ লাখ ১৬ হাজার ৪২৬ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
২০১৬ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত জিডিপির শতাংশ হিসেবে বাংলাদেশে শিক্ষাখাতে গড় ব্যয় ছিল ৪১টি স্বল্পোন্নত দেশের মধ্যে পঞ্চম সর্বনিম্ন।
কোভিড-১৯ মহামারির প্রভাবে ২০২১ ও ২০২২ সালে অন্তত ১৮ হাজার ৪৬৫টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ হয়ে গেছে।
২০৪১ সালের মধ্যে একটি ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার বিষয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ভিশন এবং নির্বাচনকে সামনে রেখেই যেন এই বাজেট ঘোষণা।
সরকার এবং ক্ষমতাসীন দলের কর্মীদের সমালোচনাকারীদের মুখ বন্ধ করার পছন্দের হাতিয়ার হয়ে উঠেছে জিজিটাল নিরাপত্তা আইন।
কোনো নীতিমালা না থাকার সুযোগে কিছু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অবাধে চলছে র্যাগিং নামে নীপিড়ন। আর এই সমস্যা সমাধানে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষও যেন উদাসীন।
উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে কথা বলে দ্য ডেইলি স্টার জানতে পেরেছে, রাজউকের পক্ষ থেকে পুনর্বাসনের কোনো বিকল্প না দেওয়ার কারণেই এ বিষয়ে কোনো অগ্রগতি নেই।