রুপিতে বাণিজ্য বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ক্ষেত্রে গেইম চেঞ্জার হতে পারে: রাজীব রঞ্জন

রাজীব রঞ্জন বলেন, আমাদের তাড়াতাড়ি উপসংহারে পৌঁছানো উচিত নয় বরং আমাদের এই প্রক্রিয়াটিকে স্থায়ী হওয়ার জন্য কিছু সময় দেওয়া উচিত।
রুপিতে বাণিজ্য বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ক্ষেত্রে গেইম চেঞ্জার হতে পারে: রাজীব রঞ্জন
ছবি: স্টার

ভারতের রুপিতে বাণিজ্য নিষ্পত্তির প্রক্রিয়াটি ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি গেম চেঞ্জার হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার ডা. রাজীব রঞ্জন। 

রোববার রাতে নগরীর পেনিনসুলা হোটেলে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন। 

রুপিতে বাণিজ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং যুগান্তকারী এই উদ্যোগ সম্পর্কে আরও ভালোভাবে বোঝানোর লক্ষ্যে এই কর্মশালার আয়োজন করে চট্টগ্রামের ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন।

অনুষ্ঠানে এই উদ্যোগের মূল অংশিজন- বাংলাদেশ ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড, সোনালী ব্যাংক এবং স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।

ডা. রাজীব রঞ্জন আশা প্রকাশ করেন, ভারতীয় রুপিতে বাণিজ্য নিষ্পত্তির এই প্রক্রিয়াটি ভারত-বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি গেম চেঞ্জার হতে পারে। তিনি চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দকে এগিয়ে আসতে এবং ২ দেশের মধ্যে বাণিজ্য প্রবাহ বাড়াতে এই প্রক্রিয়াটি ব্যবহারের আহ্বান জানান। 

এই উদ্যোগের সুবিধাগুলো গণনার সময় উল্লেখ করে রাজীব রঞ্জন অনুরোধ করেন যে, আমাদের তাড়াতাড়ি উপসংহারে পৌঁছানো উচিত নয় বরং আমাদের এই প্রক্রিয়াটিকে স্থায়ী হওয়ার জন্য কিছু সময় দেওয়া উচিত।

কর্মশালায় স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার বাংলাদেশ অপারেশন প্রধান অমিত কুমার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করে এবং আলোচকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
 
এ সময় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক মো. বদিউজ্জামান দিদার, ইবিএল ব্যাংকের অতিরিক্ত এমডি মো. আহমেদ শাহীন, সোনালী ব্যাংকের জেনারেল ম্যানেজার সাইফুল আজিজ।

এ ছাড়া চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির নবনির্বাচিত সভাপতি ওমর হাজ্জাজ, সহসভাপতি রাইসা মাহবুব আলোচনায় অংশ নেন।
  
অনুষ্ঠানে প্যাসিফিক জিন্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মো. তানভীর, সাবেক সিডিএ চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম, কেএসআরএম এর ডিএমডি মো. শাহারিয়ার রাহাতসহ চট্টগ্রামের শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

 

Comments

The Daily Star  | English

Deeper crisis feared as 219 factories shut

With 219 garment factories shut amid worker unrest along the industrial belts yesterday, Bangladesh’s apparel sector is feared to get into a deeper crisis if production does not resume on Saturday after the weekend.  

2h ago