বিএমডাব্লিউর বিভিন্ন মডেলের গাড়ির দাম দুই শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বিএমডাব্লিউ ইন্ডিয়া।
টাটা মোটরসের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নতুম দাম বাণিজ্যিক যানবাহনের জন্য প্রযোজ্য হবে।
পেঁয়াজের রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা শেষ হওয়ার তিন সপ্তাহ আগে এই ঘোষণা দিয়েছে ভারত।
চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রতি মেট্রিক টন পেঁয়াজের ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য ৮০০ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করেছে ভারত।
এদিন প্রতি মার্কিন ডলার বিক্রি হয়েছে ৮৩.১৩২৫ রুপিতে।
ফলে, খাদ্য মূল্যস্ফীতি বাড়তে পারে এবং এ কারণে নয়াদিল্লি চিনি রপ্তানির অনুমতি নাও দিতে পারে।
মূলত চালের আমদানিকারক ও রপ্তানিকারকরা বাড়তি কর পরিশোধ এড়াতে এই চালান স্থগিত করেছেন।
ভারত সরকারের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট এক সূত্র বার্তা সংস্থাটিকে জানায়—নতুন নীতিমালা অনুসারে, নতুন বৈদ্যুতিক গাড়ি আমদানির ওপর ভারত সরকার ১৫ শতাংশ কর কমিয়ে দেবে।
অভ্যন্তরীণ বাজারে ক্রমবর্ধমান দাম নিয়ন্ত্রণের একটি ব্যবস্থা হিসেবে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২০২০ সালের সামাজিক নিরাপত্তা আইন অনুসারে গিগ কর্মীদের দুর্ঘটনার ক্ষতিপূরণ, স্বাস্থ্যবিমা ও অবসর ভাতা দেওয়ার বিষয়ে চিন্তাভাবনা চলছে।
ভারতে উৎপাদিত আপেলের ২ শতাংশেরও কম বাংলাদেশ ও নেপালে রপ্তানি হয়।
আতপ চাল রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছে ভারত। আজ বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ভারতে মাত্র ৪৯ রুপিতে বা শূন্য দশমিক ছয় ডলার মূল্যে ডোমিনোজের পিৎজা বিক্রি হচ্ছে।
ভারত বেশিরভাগ জাতের চাল রপ্তানি বন্ধ করার কথা ভাবছে বলে ব্লুমবার্গ নিউজ জানিয়েছে।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) তথ্য অনুসারে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে ভারতে রপ্তানি ৪২ শতাংশ বেড়ে ১ হাজার ১২ মিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
২০১৬ সালে কালোটাকার লেনদেন বন্ধ করতে মোদি-সরকার ১ হাজার রুপির নোট বাতিল করেছিল। প্রায় ৭ বছর পর আবারও নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও এবার তা বাতিলের জন্য বেশ খানিকটা সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
বিপদে আছেন ভারতের ধনকুবের গৌতম আদানি। হিনডেনবার্গের প্রতিবেদন প্রকাশের পর শুনছেন একের পর এক দুঃসংবাদ। এ অবস্থায় সমালোচকদের অভিযোগ, ‘মোদির সহায়তায় এশিয়ার শীর্ষ ধনী ব্যক্তি হয়েছেন আদানি’।
আদানি গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর পতনের ধারা অব্যাহত আছে। শেয়ারের মূল্য পড়ে যাওয়ায় গত তিন দিনে আদানি গ্রুপের মূলধন কমেছে ৬৫ বিলিয়ন ডলার।