নিষেধাজ্ঞায় পড়লে অর্থ পরিশোধ না করার শর্ত ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের

বাংলাদেশ নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়লে কোনো ঋণপত্রের অর্থ পরিশোধ করা হবে না বলে শর্ত দিয়েছে একটি আন্তর্জাতিক পোশাক ক্রেতা প্রতিষ্ঠান।
গার্মেন্টস শ্রমিক
প্রতীকী ফাইল ছবি

বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্র, জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়লে কোনো ঋণপত্রের অর্থ পরিশোধ করা হবে না বলে শর্ত দিয়েছে একটি আন্তর্জাতিক পোশাক ক্রেতা প্রতিষ্ঠান।

তাদের শর্তে বলা হয়েছে, কোনো দেশ, অঞ্চল বা দল নিষেধাজ্ঞায় পড়লে কোনো লেনদেন করা হবে না। তারা এটিও বলেছে যে, কোনো বিলম্ব বা নন-পারফরম্যান্স সম্পর্কিত সমস্যার জন্য তারা দায়ী থাকবে না।

বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান প্রতিষ্ঠানটির নাম প্রকাশ না করে বলেন, 'ক্রেতা প্রতিষ্ঠানটি খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডের বিক্রেতা। অতীতে তারা এ ধরনের কোনো শর্ত দেয়নি।'

ফারুক হাসান জানান, তিনি পরে বিষয়টি আরও স্পষ্ট করবেন।

বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের খুচরা বিক্রেতা ও ক্রেতাদের খোলা ঋণপত্রে সাধারণত এ ধরনের শর্ত উল্লেখ থাকে। তবে এবারই প্রথম ঋণপত্রে ক্রেতা প্রতিষ্ঠানটি এ ধরনের শর্ত দিয়েছে।

শ্রম অধিকার পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশ বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসার সম্ভাবনা তুলে ধরে গত সপ্তাহে ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাস বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে একটি চিঠি পাঠায়। তারপর নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি আলোচনায় আসে।

Comments

The Daily Star  | English
Garment factory owners revise minimum wage upwards to Tk 12,500

Workers’ minimum wage to be reviewed

In an effort to bring normalcy back to the industries, the government will review the workers’ wage through the minimum wage board, the interim government has decided.

1h ago