চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ইন্টারন্যাশনাল এরাইভেল হলের এস্কেলেটর দীর্ঘদিন ধরে বিকল থাকায় ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে যাত্রীদের।
সাত লাখ টাকা দিয়ে নিলাম শুরু হলেও তা ৩৫ লাখে শেষ হয়।
দুই পক্ষের সঙ্গে বারবার বৈঠকের পরও সমস্যার সমাধান না হওয়ায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (চবক) নৌ মন্ত্রণালয়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছে।
নির্ধারিত ভাড়া প্রত্যাহারের ফলে এখন থেকে জাহাজ ভাড়া জাহাজ মালিক ও মেইনলাইন অপারেটরদের দ্বিপাক্ষিক চুক্তির ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে।
রাষ্ট্রীয় প্রয়োজনে এবং বাজারে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে জনস্বার্থে গতকাল এ বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে চবক।
‘ম্যানুয়াল পেমেন্ট প্রক্রিয়াটি আগে গড়ে ২০ মিনিট সময় নিত। ফলে আট গেটে দীর্ঘ লাইন সৃষ্টি হতো। বন্দরের অ্যাপ্রোচ রোডগুলোয় জট হতো।’
৯টি গাড়ির কিনতে কোনো আবেদনই জমা পড়েনি।
পরিত্যক্ত কনটেইনারের মধ্যে ৩৮৩টি কনটেইনারে রয়েছে আপেল, কমলা, আদার মতো পচনশীল পণ্য। ৩৫৭টি কনটেইনারে রয়েছে দাহ্য রাসায়নিক পদার্থ।
সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা খরচে ক্যাপিটাল ড্রেজিংয়ের ছয় মাসেই রাবনাবাদ চ্যানেলে নাব্যতা সংকট...
জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকে শুরু হওয়া রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং অন্যান্য কারণে আগস্টে জেটিতে জাহাজগুলোর ভিড়তে স্বাভাবিক সময়ের বেশি অপেক্ষা করতে হয়েছিল।
বিচারপতি ফাতেমা নাজিব ও বিচারপতি সিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ ১১টি লাইটার জাহাজের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের করা এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার এ আদেশ দেন।
কিন্তু বাস্তবে অত্যধিক জাহাজ ভাড়া, কনটেইনার পরিবহন ও পণ্য খালাসে দীর্ঘ সময়ের কারণে টার্মিনালটির সক্ষমতার বড় অংশ এখনো অব্যবহৃত।
৯ সদস্যের তদন্ত কমিটি আগুনের পেছনে নাশকতা বা উদ্দেশ্যমূলক কোনো কারণ খুঁজে পায়নি।
জাহাজ থেকে জাহাজে পণ্য নেওয়ার পদ্ধতিতে চালু হওয়া পায়রা বন্দরে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ১০ জাহাজ আসে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আসা জাহাজের সংখ্যা ছিল এক হাজার ৪০টি।
২৭ অক্টোবর নিলামে ৪১ লাখ টাকায় মেসার্স এস এ ট্রেডিংকে চার কনটেইনারের চালানটি খালাস দেয় চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস।
নিয়োগপত্র ও পরিচয়পত্র প্রদানসহ বিভিন্ন দাবিতে চট্টগ্রাম জেলা প্রাইম মুভার ট্রেইলার, কংক্রিট মিক্সার, ফ্ল্যাটবেড, ডাম্প ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়ন
মাদার ভেসেল থেকে লাইটার জাহাজে করে প্রতি বছর আমদানি করা ১০ কোটি টনের বেশি পণ্য, সার ও শিল্প কারখানার কাঁচামাল খালাস করে ৪০টি অভ্যন্তরীণ নৌপথে পাঠানো হয়।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য কমোডর ফজলার রহমানের আহবানে ত্রিপক্ষীয় সভা শেষে ধর্মঘট করা শ্রমিক ইউনিয়নের নেতারা এই ঘোষণা দেন।