১৮৮৮ সালের ২৫ এপ্রিল ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনামলে চট্টগ্রাম পোর্ট কমিশনার অ্যাক্ট-১৮৮৭ (বেঙ্গল) কার্যকর হওয়ার পর থেকে দিবসটি উদযাপিত হয়ে আসছে।
প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সব এসে না পৌঁছানায় এবং বেশ কিছু আইনি ছাড়পত্র যোগাড় করা শেষ না হওয়ায় সৌদি কোম্পানিটি জুনের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত সময় বাড়ানোর আবেদন করেছে।
ঈদ উপলক্ষে বন্ধের পর আজ থেকে আবার চালু হয়েছে দুই দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য কার্যক্রম
এখন এ বন্দরে অসাধু আমদানিকারক নেই বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
দুদিন বন্ধ থাকার পর বুধবার সকাল থেকে পুনরায় আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য চলবে।
ইউরোপীয়দের কাছে চট্টগ্রাম বন্দরের আদুরে নাম ছিল ‘পোর্তে গ্রান্দ্রে’ বা ‘গ্র্যান্ড পোর্ট’ যদিও এটি একটি পোতাশ্রয় হিসেবে বিবেচিত হতো। ঐতিহাসিকদের কাছে চট্টলা বন্দিত হয়েছে ‘সৌন্দর্যের রানি’ হিসেবে।
গতকাল শুক্রবার বিকেল থেকে আবারও নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে
বন্দর সংশ্লিষ্টরা জানান, রোববার ও সোমবার এই দুই দিনে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে প্রায় ১৭০ মেট্রিক টন ভারতীয় আলু আমদানি হয়েছে।
প্রতি কেজি ইলিশের রপ্তানি মূল্য ধরা হয়েছে ১০ মার্কিন ডলার।
সিপিজিসিবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ চ্যানেলটির দায়িত্বভার হস্তান্তর করেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েলের কাছে।
বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য সচল হওয়ায় একসাথে বহুসংখ্যক পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল শুরু হয়েছে। এতে স্থলবন্দরের রাস্তায় যানজট তৈরি হয়েছে।
এ অবস্থায় ভারত ও ভুটান থেকে আমদানি করা পণ্য নিয়ে প্রায় পাঁচ শতাধিক ট্রাক অপেক্ষা করছে বুড়িমারী স্থলবন্দরে। এতে বিপাকে পড়েছেন আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ীরা। প্রতিদিন সরকার অন্তত ৫০...
আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল থেকে স্বাভাবিক নিয়মে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হবে।
‘রাবনাবাদ চ্যানেলের চারিপাড়ায় এ টার্মিনালে একই সঙ্গে ২০০ মিটারের তিনটি মাদার ভেসেল ভেড়ানোর সক্ষমতা থাকবে। এ ছাড়া, ৬৫০ মিটার দীর্ঘ মূল টার্মিনাল, তিন লাখ ২৫ হাজার বর্গমিটার ব্যাকআপ ইয়ার্ড ও ১০ হাজার...
গত ১৯ আগস্ট ভারত সরকারের ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সোমবার থেকে হিলি দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়।
সাড়ে ৮ মিটার গভীরতার জাহাজ নোঙর করায় এ বন্দর নতুন অধ্যায়ে প্রবেশ করেছে বলে মনে করছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
আমদানি করা ৪ হাজার ৭৮৮ ধরনের পণ্যের মধ্যে ২৫টি পণ্যের জন্য ব্যয় হয়েছে ২ লাখ ৩২ হাজার কোটি টাকা।
কনটেইনার পরিবহনে বিশ্বের শীর্ষ বন্দরের তালিকায় আগের বছরের তুলনায় ৩ ধাপ পিছিয়েছে চটগ্রাম বন্দর।