সুড়ঙ্গ আমার ঈদকে রঙিন করেছে: তমা মির্জা

তমা মির্জা। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত নায়িকা তমা মির্জা সিনেমার পাশাপাশি ওটিটিতে অভিনয় করেও প্রশংসিত হয়েছেন। এবার লম্বা বিরতির পর সুড়ঙ্গ দিয়ে প্রেক্ষাগৃহে ফিরেছেন।

দ্য ডেইলি স্টারের সঙ্গে সিনেমাটি নিয়ে কথা বলেছেন তমা মির্জা ।

গতকাল ঈদের দিন সুড়ঙ্গ সিনেমার জন্য কতগুলো প্রেক্ষাগৃহে গিয়েছেন?

তমা মির্জা: আমি, আফরান নিশো, সুড়ঙ্গের পরিচালক ও প্রযোজক মিলে ঈদের দিন ২টি প্রেক্ষাগৃহে গিয়েছি। স্টার সিনেপ্লেক্সে গিয়ে ভীষণ অভিভূত হয়েছি। দর্শকরা সুড়ঙ্গ সুড়ঙ্গ বলে উল্লাস করেছেন। এরপর মিরপুরে গিয়েছি একটি প্রেক্ষাগৃহে। দুটি জায়গায় দারুণ সাড়া দেখেছি দর্শকদের। অভাবনীয় সাড়া পাচ্ছি সুড়ঙ্গ সিনেমার জন্য।

 

 

আজকের পরিকল্পনা জানতে চাই।

তমা মির্জা: আজও সুড়ঙ্গের পক্ষ থেকে আমরা একাধিক প্রেক্ষাগৃহে যাব। দর্শকদের ভালোবাসার প্রকাশ দেখব কাছ থেকে। দর্শকদের ভালোবাসা সুড়ঙ্গের বড় শক্তি। আমরা চাই দর্শকদের কাছাকাছি যেতে এই সিনেমা নিয়ে, আশা করছি তা পারব।

তমা মির্জা। ছবি: সংগৃহীত

ইতোমধ্যে জানতে পেরেছি, বেশ কয়েকটি প্রেক্ষাগৃহের কয়েক দিনের টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে। এটা ভালো খবর। এভাবেই সুড়ঙ্গ সারাদেশে দর্শকদের মন জয় করবে।

সুড়ঙ্গ মূলত কী ধরনের গল্পের সিনেমা?

তমা মির্জা: সুড়ঙ্গ প্রেম ও বিচ্ছেদের সিনেমা। সেইসঙ্গে থ্রিলার সিনেমাও। অসম্ভব ভালো গল্পের সিনেমা এটি। দর্শকরা গল্প চায়, এই সিনেমায় তা আছে। সিনেমার গল্পই দর্শকদের হলে টেনে নেবে, ভীষণ শক্তিশালী গল্প।

তমা মির্জা। ছবি: সংগৃহীত

এবারের ঈদ কতটা আনন্দের?

তমা মির্জা: এবারের ঈদ সত্যিই অন্যরকম আমার জীবনে। এবারের ঈদ আমার ক্যারিয়ারে নতুন খুশি নিয়ে এসেছে সুড়ঙ্গ সিনেমা দিয়ে। সুড়ঙ্গ আমার ঈদকে রঙিন করেছে।

আফরান নিশো ও তমা মির্জা জুটিকে ১০০ তে কত নম্বর দেবেন?

তমা মির্জা: কঠিন প্রশ্ন। সুড়ঙ্গ সিনেমায় নিশো-তমা জুটি সব হিসাব-নিকাশ এবং সব নম্বর ছাড়িয়ে রেকর্ড করবে, এটা আমার বিশ্বাস। সারাদেশে সুড়ঙ্গের ঢেউ লেগেছে এবং এটা অব্যাহত থাকবে। নিশো ভাই ভীষণ মেধাবী অভিনেতা।তার ভক্তরা সুড়ঙ্গ দেখবে বলে আমার বিশ্বাস।

Comments

The Daily Star  | English
government decision to abolish DSA

A law that gagged

Some made a differing comment, some drew a political cartoon and some made a joke online – and they all ended up in jail, in some cases for months. This is how the Digital Security Act (DSA) and later the Cyber Security Act (CSA) were used to gag freedom of expression and freedom of the press.

11h ago