বায়োপিক নিয়ে যা বললেন সানিয়া মির্জা

সানিয়া মির্জা, শোয়েব মালিক, বায়োপিক, অক্ষয় কুমার, পরিণীতি চোপড়া, কার্তিক আরিয়ান,
সানিয়া মির্জা। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘদিন ধরেই বায়োপিক দিয়ে দর্শকদের মুগ্ধ করেছে বলিউড। অনেক কিংবদন্তি সেলেব্রিটি, রাজনীতিবিদ, বিজনেস টাইকুন, ক্রিকেটার, সেনা কর্মকর্তাসহ অনেকের বায়োপিক নির্মিত হয়েছে বলিউডে। যার বেশিরভাগ ব্যবসায়িক সফলতা পেয়েছে।

এই তালিকায় আছে- ভাগ মিলখা ভাগ, মেরি কম, স্যাম বাহাদুর, সঞ্জু, শেরশাহ। ফলে টেনিস তারকা সানিয়া মির্জার বায়োপিক ঘিরে বেশ কিছুদিন ধরেই জল্পনা চলছে। তাহলে কি শেষ পর্যন্ত সানিয়া মির্জার বায়োপিক হচ্ছে?

সম্প্রতি, প্যারালিম্পিকে স্বর্ণপদকজয়ী মুরলিকান্ত পেটকারের বায়োপিক নিয়ে কার্তিক আরিয়ানের সিনেমা চান্দু চ্যাম্পিয়ন দর্শকদের কাছ থেকে দুর্দান্ত সাড়া পেয়েছে। তারপর সানিয়ার বায়োপিক নিয়ে গুঞ্জন আরও ডালপালা মেলেছে।

নিজের বায়োপিক নিয়ে যা বললেন সানিয়া মির্জা

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সানিয়া মির্জা বায়োপিক নিয়ে কথা বলেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে বলিউড লাইফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হয়তো বায়োপিক আসতে পারে, তবে এখনো দেরি আছে। তাছাড়া ইদানীং তার কাছে খুব বেশি অফার আসেনি।

সানিয়া মির্জা বলেন, 'বায়োপিক নিয়ে অনেক মানুষ কথা বলছেন। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে আমি কোনো অফার পাইনি। আমার ম্যানেজাররা আমাকে এ ব্যাপারে কিছু জানাননি।'

সানিয়া মির্জা ২০১০ সালে পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার শোয়েব মালিককে বিয়ে করেন তিনি। কিন্তু ১৩ বছর একসঙ্গে থাকার পর বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন তারা। ২০২৩ সালে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। তাদের ইজহান নামে একটি পুত্র সন্তান রয়েছে।

সানিয়া মির্জা জানান, তার কাছে এখন প্রথম অগ্রাধিকার মাতৃত্ব। পেশাগত জায়গাতেও ছেলে ইজহানের বিষয়টি সবার আগে প্রাধান্য পাবে। তিনি ছেলে ও কাজের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করেন এবং দুদিনের বেশি তার কাছ থেকে দূরে থাকেন না।

এর আগে সানিয়া মির্জা দ্য কপিল শর্মা শোতে বলেছিলেন, তিনি চান অক্ষয় কুমার তার বায়োপিকে প্রেমিকের চরিত্রে অভিনয় করুক। অন্য একটি শোয়ে সানিয়া বলেছিলেন, তিনি পরিণীতি চোপড়াকে বায়োপিকে তার চরিত্রে দেখতে চান।

Comments

The Daily Star  | English

Project stalled amid bureaucratic hurdles

The construction of Jagannath University’s long-awaited second campus in Keraniganj has stalled due to bureaucratic delays.

50m ago