ওখানকার তিনটি লাইব্রেরির কোথাও! এই লাইব্রেরিতে রয়েছে বাংলা সাহিত্যের ৫৭টি বই।
উপমহাদেশে যেসব ইসলামি চিত্রকলা দেখতে পাওয়া যায়, তার পুরোটাই বিমূর্ত ধারণার উপর দাঁড়িয়ে আছে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছে দেখার পর রাষ্ট্রীয়, ব্যক্তিগত কিংবা সামষ্টিক উদ্যোগে শুরু হয় নানামুখী ত্রাণ তৎপরতা।
কেউ প্রশ্ন করলে পেতে হয় নির্যাতন, দমন করা হয় অন্য রাজনৈতিক দলকে।
পাকা দেখা উপন্যাসের নীপা তার জন্মের আগে বাবাকে হারায়। সে যত বড় হতে থাকে তত বাবার অভাব বুঝতে শুরু করে
কয়েকজনের সঙ্গে আলাপে এমন প্রসঙ্গ হাজির হয়েছে, সেসব আরও একটু বিস্তৃত হওয়ার প্রত্যাশা রাখে।
বর্ণভেদ নিয়ে ইতিহাসের অন্তরালে যত কথা লুকিয়ে থাক, শ্রেণি সংঘাত নিয়ে রাজনৈতিক তত্ত্বায়নের কলেবরে যতগুলো লাইন লেখা হোক সেখানে ধ্রুবসত্য তো একটাই ‘গণমানুষকে উপেক্ষা’
ইতিহাসের স্বপ্নভঙ্গে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় আমায় মুগ্ধ করেছে, আপনাকেও করতে পারে।
সত্য বয়ান উজ্জ্বল ও যৌক্তিক হয়ে ওঠেছে প্রবন্ধকারের নির্ভীক নির্মম সাহিত্য সমালোচনার মাধ্যমে।
আমাদের বিশ্বাসকে অমূলক ও অসার প্রমাণ করে অসাধ্য এক কর্মযজ্ঞ সম্পন্ন করেছেন মশিউল আলম। প্রকাশ করেছেন পত্রিকাটির দস্তইয়েফ্স্কি সংখ্যা।
বইটিতে চলচ্চিত্র মূল্যায়নের ক্ষেত্রে তিনি প্রথাগত পদ্ধতি প্রয়োগ না করে তার নিজের পদ্ধতি-পর্যবেক্ষণ অনুসরণ করেছেন
উপন্যাসটি লিখেছেন ১৯৫৬ সালে, প্রায় ৮০ বছর আগে। এর মূলকথা- ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী গড়া, মানুষে মানুষে আন্তরিকতার সম্পর্ক স্থাপন, রাষ্ট্রের বয়োজ্যেষ্ঠ নাগরিকদের প্রতি যত্নবান হওয়া
৭৩৬ পৃষ্ঠার আয়োজনে শুরুতে কবি ও লেখক সৈয়দ শামসুল হকের অপ্রকাশিত সাক্ষাৎকার। কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের অপ্রকাশিত চিঠি।
ফুড কনফারেন্সে বাঙালি হিন্দু-মুসলমানের জাতীয় চরিত্রের বাস্তব দিক রূপায়িত করে তোলা হয়েছে।
দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় বিদ্যমান দুটি প্রধান সমস্যা ছাত্র ও শিক্ষক রাজনীতি।
হাফিজ কার্জন উপন্যাসের নাম দিয়েছেন ‘অর্ধেক উপন্যাস’। কেন? সেই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার ভার পাঠকের ওপর।
বর্তমানে স্কুল-কলেজ পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা পাঠগ্রহণের পরিবর্তে ফলাফল ভালো করার চেষ্টায় থাকে বলে গ্রন্থাগারভিত্তক পাঠকের সংখ্যা খুবই কমে আসছে।
'ফুড কনফারেন্স' ও 'শেরে বাংলা হইতে বঙ্গবন্ধু'—এ ২ বইয়ের যেকোনো একটির রিভিউ একজন প্রতিযোগীকে লিখতে হবে।