উপন্যাসটি লিখেছেন ১৯৫৬ সালে, প্রায় ৮০ বছর আগে। এর মূলকথা- ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী গড়া, মানুষে মানুষে আন্তরিকতার সম্পর্ক স্থাপন, রাষ্ট্রের বয়োজ্যেষ্ঠ নাগরিকদের প্রতি যত্নবান হওয়া
৭৩৬ পৃষ্ঠার আয়োজনে শুরুতে কবি ও লেখক সৈয়দ শামসুল হকের অপ্রকাশিত সাক্ষাৎকার। কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের অপ্রকাশিত চিঠি।
ফুড কনফারেন্সে বাঙালি হিন্দু-মুসলমানের জাতীয় চরিত্রের বাস্তব দিক রূপায়িত করে তোলা হয়েছে।
দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় বিদ্যমান দুটি প্রধান সমস্যা ছাত্র ও শিক্ষক রাজনীতি।
হাফিজ কার্জন উপন্যাসের নাম দিয়েছেন ‘অর্ধেক উপন্যাস’। কেন? সেই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার ভার পাঠকের ওপর।
বর্তমানে স্কুল-কলেজ পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা পাঠগ্রহণের পরিবর্তে ফলাফল ভালো করার চেষ্টায় থাকে বলে গ্রন্থাগারভিত্তক পাঠকের সংখ্যা খুবই কমে আসছে।
'ফুড কনফারেন্স' ও 'শেরে বাংলা হইতে বঙ্গবন্ধু'—এ ২ বইয়ের যেকোনো একটির রিভিউ একজন প্রতিযোগীকে লিখতে হবে।
আর কম বয়সে ডিজিটাল ডিভাইজে পড়ার অভ্যাস তৈরি হওয়া তো আরও ভয়ঙ্কর বলে মত দিয়েছেন অধ্যাপক সালমেরন
সম্পদ গড়ে তোলা ও আর্থিক ব্যবস্থাপনার ওপর পরামর্শ দেয়ার জন্য খ্যাত এই উদ্যোক্তা সম্প্রতি একটি ইনস্টাগ্রাম রিলে ও 'ডিসরাপটরস' পডকাস্টে এ কথা জানান।
কালো বরফ’কে আমরা নিখাদ পারিবারিক উপন্যাসে আখ্যায়িত করতে পারি। উপন্যাসের কেন্দ্রিয় চরিত্র আবদুল খালেক যার ছোটবেলার নাম পোকা, তিনি দেশভাগের ফলে স্থানচ্যুত।
রোমিলা থাপার মনে করেন, জ্ঞানের অগ্রগতির ক্ষেত্রে প্রশ্নের গুরুত্ব অপরিসীম। প্রশ্ন না করলে এসবের কিছুই বোঝা যাবে না। এ কারণে তিনি বিভিন্ন সভ্যতা কীভাবে বিবর্তিত হয়েছে তা উন্মোচন ও অনুসন্ধানে...
শতবার্ষিক সংস্করণে সুসম্পাদনার পাশাপাশি সুন্দর একটি অসামান্য ভূমিকা লিখেছেন। আলাপচারিতার পাশাপাশি বইটিতে রয়েছে চিঠিপত্র, জীবনপঞ্জি এবং সুফিয়া কামালের গ্রন্থপঞ্জির তালিকা।
‘দুর্দানা খানের চিঠি'-র সবচেয়ে বড়ো গুণ হচ্ছে এখানে কোনো কৃত্রিমতা নেই, নেই চাপিয়ে দেওয়া ভাব কিংবা ভঙ্গি; এবং এর জন্যে অধিক ভালোবাসার দাবীদার।
জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র যদি জেলা অথবা অন্তত বিভাগীয় পর্যায়ে একটি পাঠাগার মডেল করে, সেটা আরও ফলপ্রসূ হতো। কারণ বর্তমানে স্থায়ী এবং প্রথম সারির পাঠাগারগুলোর অবস্থাই নাজুক। এগুলোকে আগে গতিশীল করাটা জরুরি
শিবলির দোষটা কোথায়? শিবলির দোষ হয়তো একজন ফিলিস্তিনি লেখক হওয়া, একটি ফিলিস্তিনি গল্প বলা।
পদ্মার ইলিশ সেরা-- ব্রান্ডিংয়ে গোয়ালন্দ ঘাটের বিশাল ভূমিকা। হোসাইন মোহাম্মদ জাকির ‘ঘাটের কথা- গোয়ালন্দ’ পাঠে এই ধারণা আরও পোক্ত হলো।
পড়ার স্বাধীনতা আমাদের গণতন্ত্রের জন্য অপরিহার্য কিন্তু তা এটা ক্রমাগত হামলার শিকার হচ্ছে বলে বিবৃতি দেয় যা এখনো সময়োপযোগী।
রাষ্ট্র ‘অ-জনগণ’ করে রেখেছে এরকম বর্গ সংখ্যায় বাংলাদেশে নেহায়ত কম নয়। সে সংখ্যা নিরুপণের জন্য লেখক বাংলাদেশের সংবিধানকে মানদন্ড হিসেবে বিবেচনা করেছেন। সংবিধানে উল্লেখ আছে অথচ অধিকার থেকে বঞ্চিত...