বিশেষ নিবন্ধ

‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা’র সাধক আবুল মনসুর আহমদ

দেশভাগে পাকিস্তান রাষ্ট্র ঘোষণার মাত্র দুই সপ্তাহ পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এবং শিক্ষকের উদ্যোগে ১৯৪৭ সালের ১ সেপ্টেম্বর গঠিত হয় 'তমদ্দুন মজলিশ'। এ সংগঠন থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর একটি পুস্তিকা প্রকাশ করে। এতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিভাগের অধ্যাপক আবুল কাসেমের একটি ভাষা বিষয়ক প্রস্তাব, পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক কাজী মোতাহার হোসেনের প্রবন্ধের সঙ্গে তৎকালীন কলকাতা থেকে প্রকাশিত দৈনিক ইত্তেহাদ পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে আবুল মনসুর আহমদের একটি প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছিলো। প্রবন্ধের শিরোনাম, 'বাংলা ভাষাই হবে আমাদের রাষ্ট্রভাষা'। 

খেয়াল করার বিষয়, আবুল মনসুর আহমদ অন্যান্য চিন্তক, বুদ্ধিজীবীদের মতো কোনো প্রশ্ন না রেখে, রাখঢাক ছাড়াই প্রবন্ধের শিরোনামেই সরাসরি বিবৃতি দিচ্ছেন। পাকিস্তান ঘোষণার মাত্র এক মাস পর এরকম বিবৃতি দেওয়া যে কত দুঃসাধ্য ও দুঃসাহসিকতার কাজ ছিল তা উল্লেখ করা নিষ্প্রয়োজন। শিরোনামটা খেয়াল করি, 'বাংলা ভাষাই হবে আমাদের রাষ্ট্রভাষা' ; তিনি 'পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা' বলছেন না, বলছেন 'আমাদের রাষ্ট্রভাষা'। পূর্ব-পাকিস্তানও বলতে পারতেন, কিন্তু কোনো আড়াল না রেখে 'আমাদের রাষ্ট্রভাষা' বলার মাধ্যমে তখনই পূর্ববঙ্গের ভাষাভিত্তিক প্রাদেশিকতা বা স্বদেশিকতার কথা চিন্তা করেছেন আবুল মনসুর আহমদ।  

রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনে সম্পৃক্ত বুদ্ধিজীবী, চিন্তকদের সাথে আবুল মনসুর আহমদের স্বতন্ত্রতা চিহিৃত করতে একটি জরুরি বিষয় পাঠককে খেয়াল রাখতে বলি, রাষ্ট্রভাষা সংক্রান্ত যে কোনো লেখায় আবুল মনসুর আহমদ 'রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন' পরিভাষাটাই শুধু ব্যবহার করেছেন; শিরোনাম ছাড়া, বেখেয়ালে 'ভাষা আন্দোলন' ব্যবহার করেননি কোথাও। 

রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের পর অনেক রথী-মহারথীরা ভুলে গিয়েছিলেন যে, ভাষা আন্দোলনের মূল দাবিটা কী ছিল? ছিল 'রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই' দাবির আন্দোলন। কিন্তু আবুল মনসুর আহমদ কিভাবে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রয়োগ করা যায় তার কাঠামোগত দিক নিয়ে ছিলেন সবসময় তৎপর। ১৯৬৪ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে লেখা 'ভাষা আন্দোলনের মর্মকথা' প্রবন্ধে তিনি বলছেন: "পূর্ব-বাংগালী স্বাধীন রাষ্ট্রের মালিক হইয়া যেদিন মাতৃভাষাকে রাষ্ট্রের ভাষা করিবার দাবি তুলিয়াছিল, যে দাবির স্পিয়ারহেড রূপে ছাত্র-তরুণসমাজ জান কোরবানী করিতে আগাইয়া আসিয়াছিল, সেটা মুখ্যত আমাদের নিজস্ব ভাষার দাবি ছিল বটে, কিন্তু মূলত ইহা ছিল আমাদের জাতীয় স্বকীয়তার দাবি। দৃশ্যত সে দাবি ছিল : আমাদের রাষ্ট্রের সকল কাজ পরিচালিত হইবে আমাদেরই মাতৃভাষায়।" 
(আবুল মনসুর আহমদ:২০১৭, ৭১) 

ভাষা আন্দোলনের ১ যুগ পার হয়ে গেছে ততদিনে, কিন্তু আবুল মনসুর আহমদ মনে করিয়ে দিচ্ছেন 'ভাষা আন্দোলনের মর্মকথা'। একজন রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী হিসেবে মূলত তিনি তখন জাতীয় দায়িত্ব পালন করেছিলেন। বাস্তবতা উপলব্ধি করেই তিনি বলেছিলেন: "বাংলা ভাষা শাসনতন্ত্রে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা বলিয়া স্বীকৃত হইয়াছে এইটুকুই মাত্র সত্য। এটা কাগজী সত্য, বাস্তব সত্য নয়।" (প্রাগুক্ত, ৭৩)

ঠিক আগের বছরই বাংলা একাডেমি পত্রিকা শ্রাবণ-আশ্বিন ১৩৭০ (১৯৬৩) সংখ্যায় 'আমাদের সাহিত্যের প্রাণ রূপ ও আঙ্গিক' প্রবন্ধে লিখেছেন: "পূর্ব বাংলার ছাত্র-তরুণরা বাংলা ভাষার জন্য জান কোরবানি করিয়াছে। তাদের আত্মত্যাগের ফলে বাংলা ভাষা পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হইয়াছে। তাদেরই দাবির উপর বাংলা একাডেমী প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে। ...। কিন্তু সাহিত্যিকরা বাংলা সাহিত্যকে আজো জাতীয় সাহিত্য করিতে পারেন নাই। সরকারও বাংলাকে সরকারী ভাষা করেন নাই।" তিনি বলছেন 'বাংলা ভাষা পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হইয়াছে', আবার পরক্ষণেই বলছেন, 'সরকারও বাংলাকে সরকারী ভাষা করেন নাই'- এটা কি দ্বিমুখী বক্তব্য? না। তিনি বোঝাতে চেয়েছেন, কাগজে কলমে পাকিস্তান বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা বলে স্বীকৃতি দিলেও কাজে-কর্মে, অফিস-আদালতে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে বাংলা ভাষার তেমন উপস্থিতি নেই। রাষ্ট্রভাষা হিসেবে বাংলা ভাষার প্রায়োগিক উপস্থিতি নিয়ে ভাষা আন্দোলনের প্রথম প্রহর থেকেই তৎপরতা দেখা গেছে আবুল মনসুর আহমদের। 

১৯৬৬ সালে যখন ৬ দফা আন্দোলন নিয়ে সারাদেশ রাজনৈতিকভাবে উত্তপ্ত তখনও আবুল মনসুর আহমদ ভুলেননি এ কথা। লিখেছেন, "শাসনতন্ত্রে আমাদের মাতৃভাষা রাষ্ট্রভাষারূপে স্বীকৃত হইয়াছে। জীবনের সকল ক্ষেত্রে আজও বাংলা চালু হয় নাই সত্য।" (প্রাগুক্ত)  

১৯৭১ সালের পূর্ব-বাংলার সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক উত্তেজনাপূর্ণ সময়েও আবুল মনসুর আহমদ এই শিরোনামে প্রবন্ধ লিখছেন যে, 'ভাষা-আন্দোলনের মর্ম-বাণী আমরা বুঝিয়াছি কি?' যখন সবাই নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ হিসেবে জয়ের পর পাকিস্তানের পার্লামেন্টে যাওয়ার উত্তেজনায় কাঁপছে, অনেকে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের আশায় মত্ত তখন আবুল মনসুর আহমদ স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন ইত্তেফাক'র পাতায়, "পনের বছর আগে বাংলা ভাষা দেশের শাসনতন্ত্রে রাষ্ট্র ভাষার মর্যাদা পাইয়াছে। এতদিনেও আমাদের মাতৃভাষা শিক্ষার মিডিয়াম ও সরকারী-বেসরকারি অফিস আদালতের ভাষা হয় নাই। এটাই সাধারণ অভিযোগ।" (আবুল মনসুর আহমদ : ২০১৬, ৩৩৩) 

কিন্তু দূরদর্শী ও ভিন্নমতপ্রিয় আবুল মনসুর আহমদের কাছে যদি প্রশ্ন করা হয়, পনের বছর পরও কেন 'আমাদের মাতৃভাষা শিক্ষার মিডিয়াম ও সরকারী-বেসরকারি অফিস আদালতের ভাষা হয় নাই'? তিনি জবাব দিচ্ছেন: "তবে বাংলাকে এঁরা কাগজে পত্রে রাষ্ট্রভাষা করিলেন কেন? উত্তর, এঁরা নিজেরা করেন নাই, করিতে রাযী হইয়াছিলেন মাত্র। ইচ্ছা ছিল না, তবে রাযী হইলেন কেন? উত্তর, ভাবালু ছাত্র-তরুণরা হৈ-চৈ করিয়াছিল বলিয়া। রাইফেলের গুলিতেও সে হৈ-চৈ থামান যায় নাই বলিয়া। স্বাধীনতা হাসিলের সাথে রাষ্ট্রভাষা হাসিলের এখানেও খুব মিল আছে। আমাদের রাষ্ট্রচালকরা স্বাধীনতাও চান নাই, বাংলা রাষ্ট্রভাষাও চান নাই। মানে বাধ্য হইয়াই চাহিয়াছিলেন। পাকিস্তান চাহিয়াছিলাম আমরা অখণ্ড স্বাধীন ভারতে হিন্দু মিজরিটির ডরে। তেমনি বাংলা রাষ্ট্রভাষা চাহিয়াছিলাম উর্দুর ডরে। ভারতের হিন্দুরা স্বাধীনতা দাবি না করিলে আমরাও পাকিস্তান দাবি করিতাম না। পশ্চিমা ভাইরা উর্দু রাষ্ট্রভাষা দাবি না করিলে আমরাও বাংলা রাষ্ট্রভাষা দাবি করিতাম না। অগত্যার ব্যাপার বলিয়াই আমরা পাকিস্তান বা বাংলা ভাষা কোনোটাই ভালোবাসি না।" তৎকালীন আন্দোলনকারী, বুদ্ধিজীবী, চিন্তকরা যে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে কাঠামোগত রূপ দিতে পুরোপুরি প্রস্তুত ছিলেন না তা প্রমাণিত হয়েছে শাসনতন্ত্রে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা ঘোষণার ১৫ বছর পরও বাংলা 'সরকারী ভাষা' না হওয়ার মাধ্যমে। 

ঘোষণা পেয়েই প্রায় সকলে ভুলে গিয়েছেন 'ভাষা আন্দোলনের মর্মকথা'। ১৯৬৪ সালে ইত্তেফাক'র মাধ্যমে আবুল মনসুর আহমদ 'ভাষা আন্দোলনের মর্মকথা'র আজানে সকলের ঘুম ভাঙাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তার এই মহৎ প্রচেষ্টা সফল হয়নি বলেই ১৯৭১'র সেই চাঞ্চল্যকর রাজনৈতিক পরিস্থিতিতেও তাকে আবারো সেই ইত্তেফাক পত্রিকাতেই লিখতে হচ্ছে, 'ভাষা-আন্দোলনের মর্ম-বাণী আমরা বুঝিয়াছি কি?'  
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমরা স্বাধীনতা অর্জন করলাম। দীর্ঘ ৯ মাসের বিরতিহীন যুদ্ধের পর জন্ম   রাষ্ট্রের। ১৯৭২ সালে রচিত হলো সংবিধান। সেই সংবিধান নিয়ে আবুল মনসুর আহমদ সর্বপ্রথম আলোচনা করলেন ভাষা প্রসঙ্গে। সংবিধানের বাংলা তরজমায় কিছু পারিভাষিক কাঠিন্যতা নিয়ে ইত্তেফাক পত্রিকায় লিখেছিলেন তিনি 'সংবিধানের বাংলা মুসাবিদায় পরিভাষার উৎপাত'। 

সংবিধানে ব্যবহৃত কমিটি, রিপোর্ট, স্পিকার ইত্যাদি পরিভাষা হুবহু রেখে দেওয়ায় তিনি 'খসড়া রচয়িতা'দের 'মোবারকবাদ' দিয়েছেন। সাথে সাথে কিছু সমালোচনাও করেছেন। যেমন: এক্সিকিউটিভ'র বাংলা শাসন বিভাগের পরিবর্তে নির্বাহী বিভাগ ; ট্রাইব্যুনাল'র বাংলা ন্যায়পীঠ ; অর্ডিন্যান্স'র বাংলা অধ্যাদেশ তরজমা করার সমালোচনা করেছেন। কেন তার এই সমালোচনা? আবুল মনসুর আহমদ বলছেন: "আইন রচনায় সরল সহজ ও একার্থবোধক শব্দ প্রয়োগ নিতান্ত প্রয়োজন। কারণ আইনকে সর্বধাই সহজবোধ্য হইতে হইবে। আইনের মর্ম ও অর্থ তর্ক ও দ্ব্যর্থটার ঊর্ধ্বে থাকিবে। শাসনতান্ত্রিক সংবিধান সব আইনের শ্রেষ্ঠ আইন।" (আবুল মনসুর আহমদ : ১৯৯২, ৪৪)

অর্থাৎ, রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ গুরুত্বপূর্ণ কাজ সংবিধান তরজমায় রাষ্ট্রভাষা বাংলার ব্যবহার কেমন হচ্ছে তা নিয়েও তিনি অত্যন্ত সতর্ক অবস্থানে ছিলেন। যখন সবাই স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠনের উল্লাসে হর্ষিত তখনও তিনি এত সূক্ষ্ম অথচ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন। 

'তমদ্দুন মজলিশ'র পুস্তিকায় লেখার শিরোনামে 'বাংলা ভাষাই হবে আমাদের রাষ্ট্রভাষা' বিবৃতির মাধ্যমে 'রাষ্ট্রভাষা বাংলা'র পক্ষে যে মর্দে মুজাহিদ আবুল মনসুর আহমদকে আমরা দেখি তিনি আসলে সেখানেই থেমে খাকেননি; বিবৃতির মাধ্যমে সূচনা করেছিলেন বলা যায়। আমরা ইতোমধ্যে দেখেছি যে, ধারাবাহিকভাবে তিনি 'রাষ্ট্রভাষা বাংলা'র প্রায়োগিক উপস্থিতি নিয়ে সরব হচ্ছিলেন জাতির সামনে। সত্তরের দশকের উত্তাল সময়েও কোনো রাজনৈতিক ইস্যু তাঁর চিন্তা থেকে 'রাষ্ট্রভাষা বাংলা'র প্রায়োগিক চিন্তাকে বিতাড়িত করতে পারেনি। মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশ রাষ্ট্র গঠন-পরবর্তী সময়ে যখন জাতির সামনে 'রাষ্ট্রভাষা বাংলা'র সত্যিকার অর্থে প্রয়োগ করার সুযোগ আসলো এবং সংবিধানের বাংলা তরজমার মাধ্যমে সেই সুযোগ কাজে লাগানো হলো তখনও আবুল মনসুর আহমদ 'রাষ্ট্রভাষা বাংলা'র প্রায়োগিক- পারিভাষিক জটিলতা নিয়ে দীর্ঘ কলেবরে লিখেছেন। অর্থাৎ, 'রাষ্ট্রভাষা বাংলা'র আন্দোলনের সূত্রপাত থেকে শুরু করে ২৪ বছর পর নতুন রাষ্ট্র গঠন করে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রয়োগ করার পর 'রাষ্ট্রভাষা বাংলা'র প্রতি তাঁর 'সজাগ' দৃষ্টিপাত জারি রেখেছেন। একে 'সাধনা' ছাড়া আর কীই বা বলা যেতে পারে! 

সাধকদের বিভিন্ন কথা থেকে আমরা অনুপ্রাণিত হই জীবনে, যাপনে। ভাষা আন্দোলনের মর্মবাণী বাস্তবতার সাথে মিলিয়ে উপলব্ধি করতে 'রাষ্ট্রভাষা বাংলা'র সাধক আবুল মনসুর আহমদের কথাটি চিরস্মরণীয়: "একইশা ফেব্রুয়ারির সংগ্রাম আজিও সম্পূর্ণ সফল হয় নাই। সম্পূর্ণ সফল হয় নাই মানে কিছুটা হইয়াছে, কিছুটা হয় নাই। বাংলা রাষ্ট্রভাষা হইয়াছে, কিন্তু সরকারী ভাষা হয় নাই।"

তথ্যপঞ্জি: 
১. পূর্ব বাঙলার ভাষা আন্দোলন ও তৎকালীন রাজনীতি (প্রথম খণ্ড) : বদরুদ্দীন উমর, মাওলা ব্রাদার্স, ১৯৭০ 
২. বেশী দামে কেনা কম দামে বেচা আমাদের স্বাধীনতা : আবুল মনসুর আহমদ, আহমদ পাবলিশিং হাউস, ১৯৯২
৩. শেরে বাংলা হইতে বঙ্গবন্ধু : আবুল মনসুর আহমদ, আহমদ পাবলিশিং হাউস, ২০১৬ 
৪. বাংলাদেশের কালচার : আবুল মনসুর আহমদ, আহমদ পাবলিশিং হাউস, ২০১৭
৫. বাঙলা একাডেমি পত্রিকা : সৈয়দ আলী আহসান সম্পাদিত, শরৎ সংখ্যা, ১৩৭০ বাংলা 

   
 

Comments

The Daily Star  | English
cyber security act

A law that gagged

Some made a differing comment, some drew a political cartoon and some made a joke online – and they all ended up in jail, in some cases for months. This is how the Digital Security Act (DSA) and later the Cyber Security Act (CSA) were used to gag freedom of expression and freedom of the press.

7h ago