চাঁদের উদ্দেশে ভারতের চন্দ্রযান-৩

ভারতের তৃতীয় চন্দ্রাভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে চন্দ্রযান-৩। যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও রাশিয়ার পর চতুর্থ দেশ হিসেবে ভারত চাঁদের বুকে মহাকাশযান অবতরণ করার এই প্রচেষ্টা হাতে নিয়েছে।
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটায় অবস্থিত সতীশ ধাওয়ান মহাকাশ কেন্দ্র থেকে সাফল্যের সঙ্গে জিএসএলভি মার্ক ৩ হেভি লিফট লঞ্চ ভেহিকলটি সফলভাবে চাঁদের উদ্দেশে রওনা হয়েছে।  ছবি: স্টেটসম্যান
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটায় অবস্থিত সতীশ ধাওয়ান মহাকাশ কেন্দ্র থেকে সাফল্যের সঙ্গে জিএসএলভি মার্ক ৩ হেভি লিফট লঞ্চ ভেহিকলটি সফলভাবে চাঁদের উদ্দেশে রওনা হয়েছে। ছবি: স্টেটসম্যান

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটায় অবস্থিত সতীশ ধাওয়ান মহাকাশ কেন্দ্র থেকে সাফল্যের সঙ্গে জিএসএলভি মার্ক ৩ হেভি লিফট লঞ্চ ভেহিকলটি সফলভাবে চাঁদের উদ্দেশে রওনা হয়েছে। এই প্রকল্পটি 'চন্দ্রযান-৩' নামে পরিচিত। 

আজ শুক্রবার ভারতের গণমাধ্যম স্টেটসম্যান এ তথ্য জানিয়েছে।

আশা করা হচ্ছে , ২৩ আগস্ট এই মহাকাশযান চাঁদে অবতরণ করবে। পৃথিবীর ১৪ দিনের সমতুল্য ১ চন্দ্র দিবস মহাকাশযানটি চাঁদের কাজ করবে।

ভারতের তৃতীয় চন্দ্রাভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে চন্দ্রযান-৩। যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও রাশিয়ার পর চতুর্থ দেশ হিসেবে ভারত চাঁদের বুকে মহাকাশযান অবতরণ করার এই প্রচেষ্টা হাতে নিয়েছে।

এর আগে ভারতের চন্দ্রযান ১ ও ২ নামে ২টি অভিযান ব্যর্থ হয়।

চন্দ্রাভিযানের আগে চন্দ্রযান-৩। ছবি: স্টেটসম্যান
চন্দ্রাভিযানের আগে চন্দ্রযান-৩। ছবি: স্টেটসম্যান

প্রায় ৩ লাখ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে চন্দ্রযান ৩ মহাকাশযান চাঁদে পৌঁছাবে।

চন্দ্রযান ৩ এর সঙ্গে আছে একটি ল্যান্ডার, একটি রোভার ও একটি প্রোপালশন মডিউল। সব মিলিয়ে এর ওজন ৩ হাজার ৯০০ কেজি।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক টুইট বার্তায় বলেন, 'এই অসামান্য অভিযান আমাদের জাতির আশা ও স্বপ্নকে ধারণ করবে।'

২০২০ সালে চন্দ্রযান ৩ এর সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হলেও করোনাভাইরাস মহামারির কারণে এতদিন এই অভিযান মুলতবি ছিল।

 

Comments