বিজেপি নেতা হিমন্ত বিশ্ব শর্মা এক বিবৃতিতে জানান, ‘আমরা সার্বক্ষণিকভাবে সামাজিক মাধ্যমে রাষ্ট্রবিরোধী পোস্টের ওপর নজর রাখছি এবং প্রয়োজন অনুযায়ী পদক্ষেপ নিচ্ছি।’
প্রায় ২৪ কোটি মানুষের দেশ পাকিস্তানে খুব দ্রুত ‘সৌর বিপ্লব’ ঘটে চলেছে। যদিও দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটি দীর্ঘদিন ধরে দারিদ্র ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তায় ভুগছে।
সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যে দেশের ৭৫ শতাংশেরও বেশি ভূখণ্ডের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছেন জেনারেল মিন অং হ্লাইং। চার ভাগের এক ভাগ দখলে রেখে এখনো ‘সরকার’ চালাচ্ছে সেনাবাহিনী।
‘এভারেস্ট ম্যান’ হিসেবে পরিচিত কামি রিতা প্রথমবার ১৯৯৪ সালে একটি বাণিজ্যিক অভিযানে অংশ নিয়ে এভারেস্টে উঠেছিলেন। এরপর থেকে প্রায় প্রতি বছরই তিনি পর্বত জয়ের এই কর্মযজ্ঞে অংশ নিয়েছেন।
শেহবাজ শরীফ তুরস্কের নেতা এরদোয়ানের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়টি সামাজিকমাধ্যম এক্সে পোস্ট করে জানিয়েছেন।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফ দাবি করেন, এই হামলার নেপথ্যে থাকা বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সমর্থন জুগিয়ে আসছে ভারত।
বেলুচিস্তান প্রাদেশিক সরকারের মুখপাত্র শহিদ রিন্দ এই বোমা হামলার প্রতি নিন্দা প্রকাশ করেন এবং জানান, বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে।
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চার দিনের তীব্র সংঘাতের মাঝে বিমানবন্দরগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।
পুলিশ জানিয়েছে, বাসটিতে ৭০ জনের বেশি যাত্রী ছিল, যা ধারণক্ষমতার চেয়ে প্রায় ২০ জন বেশি।
পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র আহমেদ শরিফ চৌধুরী রাওয়ালপিন্ডিতে অবস্থিত সেনা সদরদপ্তর থেকে বলেন, ‘গতকাল রাতে, ভারত আবারও আগ্রাসী পদক্ষেপ নিয়ে বিভিন্ন অবস্থানে ড্রোন পাঠিয়েছে।’ ...
আবদুল্লাহ জানান, ভারত সরকার গত মাসে পাহেলগামের সন্ত্রাসী হামলার ‘উপযুক্ত জবাব’ দিতে ‘সঠিক পদ্ধতি’ বেছে নিয়েছে।
ভারতের হামলার ফলে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে বিশ্ব নেতারা উদ্বেগ, আশঙ্কা প্রকাশ অব্যাহত রেখেছেন।
পাকিস্তানে হামলার প্রতিবাদ জানাতে এই উদ্যোগ নিয়েছে ইসলামাবাদ।
তাৎক্ষণিকভাবে বিশ্ব নেতারা তাদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।
২২ এপ্রিল ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে বন্দুক হামলায় ২৬ জন নিহতের পর গতকালও সীমান্তে রাতভর গুলি বিনিময় করেছে ভারত-পাকিস্তানের সেনারা।
জাতিসংঘের মহাসচিব যেকোনো উত্তেজনা প্রশমন প্রচেষ্টার সমর্থনে মধ্যস্থতা করার প্রস্তাবও দিয়েছেন।
পাকিস্তানের মহাকাশ সংস্থার (সুপারকো) উপ-পরিচালক আমজাদ আলী বিষয়টিকে পাকিস্তানের জন্য একটি মাইলফলক হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
মিয়ানমারের ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষা তরুণ শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই পরীক্ষাই নির্ধারণ করে তারা ভবিষ্যতে কোন বিষয়ের ওপর পড়াশোনা করবে।