যানজটে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি

নোয়াখালীর মাইজদীগামী শেফালি বেগম জানান, মেঘনা ব্রিজ এলাকায় প্রায় তিন ঘণ্টা আটকে ছিলেন তিনি।
যানজট
ছবি: স্টার

যানজটের কারণে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে ঈদে ঘরমুখো মানুষ।

আজ শুক্রবার সকাল থেকেই মহাসড়কের মেঘনা ব্রিজ থেকে দাউদকান্দি টোলপ্লাজা পর্যন্ত ১০-১১ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট দেখা গেছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা দাউদকান্দি গৌরীপুর বাজার অবধি সম্প্রসারিত হয়। ফলে ভোগান্তিতে পড়েন বাড়ির উদ্দেশে রওনা হওয়া যাত্রীরা।

নোয়াখালীর মাইজদীগামী শেফালি বেগম জানান, মেঘনা ব্রিজ এলাকায় প্রায় তিন ঘণ্টা আটকে ছিলেন তিনি।

দাউদকান্দি হাইওয়ে পুলিশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহিনুল ইসলাম দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'দুপুরে নামাজের সময় আমরা মহাসড়ক যানজটমুক্ত করতে পেরেছি। সকাল থেকে কাঁচপুর থেকে দাউদকান্দি টোলপ্লাজা অবধি যানজট ছিল, যা পরে গৌরীপুরেও প্রসারিত হয়।'

অন্যদিকে কুমিল্লা-লাকসাম সড়কে অর্থাৎ কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের লালমাই বাগমাড়া থেকে লাকসাম বাইপাস অবধি থেমে থেমে প্রায় দেড় ঘণ্টার মতো যানজটে গাড়ি চলাচল বিঘ্নিত হয়েছে।

লাকসাম হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোরশেদুল আলম ভুইয়া বলেন, 'দুপুরে জুমার নামাজের আগেই আমরা যানজটমুক্ত করেছি রাস্তা। বাগমারা বাজার ও লাকসাম বাইপাস এলাকায় মহাসড়ক একমুখী বলে এখানে যান চলাচল বিঘ্নিত হয়।'

Comments