সকাল সকাল যানজটের কারণে ভোগান্তিতে পড়েছেন স্কুল-কলেজের অসংখ্য শিক্ষার্থী ও অফিসগামী মানুষ।
‘পাঁচ বছরেরও বেশি সময় ধরে রুট পারমিট দেওয়া বন্ধ থাকা শহরে বাসের সংখ্যা কমে যাওয়ার বড় কারণ।’
টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে তীব্র যানজট হওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছে যাত্রী সাধারণ ও পরিবহন শ্রমিকরা।
রাজধানীর প্রধান সড়কগুলোতে এখন প্রায় সারা দিনই যানজট লেগে থাকছে।
এর প্রভাবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কেও দেখা দিয়েছে যানজট।
টঙ্গী থেকে রাজেন্দ্রপুর পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার সড়কে যানজট
‘গতকাল ছাত্রদের মধ্যে থাকা কিছু দুর্বৃত্তরা থানায় আগুন দেয়। সে সময় পুলিশ সদস্যদের সরিয়ে নেওয়া হয়। আজ সকাল থেকে তাই আমরাই এই কাজগুলো করছি।’
সবচেয়ে বেশি চোখে পড়েছে ব্যক্তিগত যানবাহন।
শাহবাগ, গুলিস্তান, পল্টন, প্রেসক্লাব সড়কে গাড়ি আটকে আছে।
‘গতকাল ছাত্রদের মধ্যে থাকা কিছু দুর্বৃত্তরা থানায় আগুন দেয়। সে সময় পুলিশ সদস্যদের সরিয়ে নেওয়া হয়। আজ সকাল থেকে তাই আমরাই এই কাজগুলো করছি।’
সবচেয়ে বেশি চোখে পড়েছে ব্যক্তিগত যানবাহন।
শাহবাগ, গুলিস্তান, পল্টন, প্রেসক্লাব সড়কে গাড়ি আটকে আছে।
দুপুর আড়াইটা থেকে প্রায় ৩০ মিনিট বন্ধ ছিল মেট্রোরেল।
‘নগরীতে গাড়ি পার্কিং করা নিয়ে যে বিশৃঙ্খলা, তা পে-পার্কিংয়ের মাধ্যমে লাঘব হবে বলে আশা করি।’
দুপুরের পর থেকে যান চলাচল স্বাভাবিক করার চেষ্টা চলছে।
রাত থেকে সৃষ্টি হওয়া যানজট এখনো অব্যাহত রয়েছে।
প্রায় পাঁচ ঘণ্টা পরে বঙ্গবন্ধু যমুনা বহুমুখী সেতুর পূর্ব প্রান্তে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
‘যান চলাচল স্বাভাবিক করতে কাজ করছে পুলিশ।’
'আশা করা হচ্ছে অল্প সময়ের মধ্যে পূর্ব সংযোগ সড়ক ক্লিয়ার হবে'