সাভারে আ. লীগের জনসভায় আসছেন নেতাকর্মীরা

জনসভায় আসতে শুরু করেছেন নেতাকর্মীরা। ছবি: স্টার

সাভারের ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক সংলগ্ন রেডিও কলোনি মাঠে আজ শনিবার দুপুর ২টায় আওয়ামীলীগের জনসভা অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে দলের নেতাকর্মীরা জনসভাস্থলে যেতে শুরু করেছেন।

রাজধানীর প্রবেশদ্বারে আজ 'বিএনপি-জামায়াতের ষড়যন্ত্র ও মিথ্যাচারের প্রতিবাদ' শীর্ষক এই জনসভা বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলবে বলে জানিয়েছে আয়োজকরা।

সরেজমিনে দেখা গেছে, সকাল ১০টা থেকেই মিছিল নিয়ে আওয়ামী লীগ ও এর বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা জনসভাস্থলের দিকে আসতে শুরু করেন।

ইতোমধ্যে জনসভায় উপস্থিত রয়েছেন ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ঢাকা-২০ আসনের এমপি বেনজির আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুন, সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাসিনা দৌলা, সাভার পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র হাজী আব্দুল গনী, আশুলিয়া থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফারুক হাসান তুহিনসহ স্থানীয় নেতারা।

সাভারে আওয়ামী লীগের জনসভার মঞ্চ। ছবি: স্টার

আয়োজিত এই সমাবেশকে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশের পালটা সমাবেশ নয় দাবি করে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুন দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'আমরা আজকের সমাবেশের মধ্য দিয়ে প্রমাণ করতে চাই, বাংলার জনগণ শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল, দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত আছে। এ ছাড়া, বিএনপি-জামায়াত দেশে যে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে, এই সমাবেশে উপস্থিতির মাধমে আমরা প্রমাণ করতে চাই, দেশের মানুষ বিএনপিকে প্রত্যাখ্যান করেছে ও শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি জনগণ আস্থাশীল।'

সমাবেশে কয়েক লাখ মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগ, ধামরাই উপজেলা আওয়ামী লীগ, সাভার পৌর আওয়ামী লীগ ও আশুলিয়ায় থানা আওয়ামী লীগের আয়োজনে আজকের এই সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবেন দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

এ ছাড়াও থাকবেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলির সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, দলের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাসিম, সভাপতিমন্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবীর নানক ও সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম প্রমুখ।

Comments

The Daily Star  | English

Cops gathering info on polls candidates

Based on the findings, law enforcers will assess security needs in each constituency and identify candidates who may pose risks.

13h ago