প্রধানমন্ত্রীর জনসভা, ময়মনসিংহে ৮ রুটে বিশেষ ট্রেন

শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, ময়মনসিংহ,
সড়কে বানানো হয়েছে তোরণ। ছবি: আমিনুল ইসলাম/স্টার

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ময়মনসিংহ সফর উপলক্ষে জেলা আওয়ামী লীগের অনুরোধে ময়মনসিংহ থেকে ৮টি রুটে বিশেষ ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার রেলওয়ের সহকারী চিফ অপারেটিং সুপারিন্টেনডেন্ট (পূর্ব) কামাল আখতার হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে। চিফ অপারেটিং সুপারিন্টেনডেন্ট (পূর্ব) এর পক্ষে তিনি বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশ করেন।

এতে উল্লেখ করা হয়েছে, আগামী ১১ মার্চ ময়মনসিংহ জেলায় যাতায়াতের জন্য গফরগাঁও-ময়মনসিংহ, নান্দাইল-ময়মনসিংহ, দেওয়ানগঞ্জ বাজার-জামালপুর-ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা- ময়মনসিংহ, অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান স্টেশন-ময়মনসিংহ, গৌরীপুর-ময়মনসিংহ, ঈশ্বরগঞ্জ-ময়মনসিংহ, জারিয়া-ঝাঞ্জাইল- ময়মনসিংহ রুটে ৮টি স্পেশাল ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এই বিশেষ ট্রেনগুলো সেদিন সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ১০টার মধ্যে সব স্টেশন থেকে ময়মনসিংহের উদ্দেশে ছেড়ে যাবে।

ময়মনসিংহ রেলওয়ে জংশন স্টেশনের স্টেশন সুপারিন্টেডেন্ট এসএম নাজমুল হক খান বলেন, 'প্রধানমন্ত্রীর জনসভাকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন রুটে নির্বিঘ্ন রাখতে বিশেষ ৮টি ট্রেন
চলাচল করবে। সব প্রস্ততি নেওয়া হয়েছে।'

ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এহতেশামুল আলম জানান, নেতাকর্মীদের আগমনের সুবিধার্থে বিশেষ ট্রেনের আবেদন করা হয়েছিল। সেই প্রেক্ষিতে রেল কর্তৃপক্ষ এই বিশেষ ট্রেন সার্ভিস চালুর উদ্যোগ নিয়েছে।

এদিকে, ময়মনসিংহে প্রধানমন্ত্রীর সফরকে কেন্দ্র করে যানজট নিরসনে ও জনগণের ভোগান্তি কমাতে নগরীতে ইজিবাইক ও রিকশা চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে সিটি করপোরেশন।
বুধবার রাতে নিষেধাজ্ঞা জারির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা শেখ মহাবুল হোসেন রাজীব।

তিনি জানান, আগামী শনিবার প্রধানমন্ত্রীর ময়মনসিংহ সফর উপলক্ষে যানজট নিরসন ও নাগরিকদের স্বাচ্ছন্দ্যে চলাচলের লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে ১১ মার্চ শনিবার রাত ৮টা পর্যন্ত ব্যাটারিচালিত সব ধরনের ইজিবাইক চলাচল বন্ধ থাকবে। একইসঙ্গে শুক্রবার দুপুর ২টা থেকে শনিবার রাত ৮টা পর্যন্ত সব ধরনের মোটরচালিত রিকশা (মোটা চাকার রিকশা) সিটি এলাকায় চলাচল বন্ধ থাকবে।
 

Comments

The Daily Star  | English
government decision to abolish DSA

A law that gagged

Some made a differing comment, some drew a political cartoon and some made a joke online – and they all ended up in jail, in some cases for months. This is how the Digital Security Act (DSA) and later the Cyber Security Act (CSA) were used to gag freedom of expression and freedom of the press.

12h ago