ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশনে সাহায্য করতে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন | ছবি: টেলিভিশন থেকে নেওয়া

ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশনে সাহায্য করতে যুক্তরাষ্ট্র ভিসা নীতির প্রচলন করেছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।

রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আজ শনিবার দুপুরে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, 'তারা আমাদের বলেছে, প্রধানমন্ত্রী যে ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশন করতে চান সেটাকে সাহায্য করার জন্য তারা তাদের ভিসা নীতির প্রচলন করেছে। আফটার ইট উড বি ইফেকটিভ...আই ডোন্ট নো।'

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'আমরা চাইব এই ভিসা নীতির আওতায় জ্বালাও-পোড়াও বন্ধ করো। কারণ যারা একবার জ্বলেছে এবং জীবিত আছে তাদের চেহারা দেখে আপনি বড় দুঃখ পাবেন। আমরা আর জ্বালাও-পোড়াও চাই না। ৩ হাজার ৮০০ গাড়ি-ঘোড়া জ্বালিয়েছে, বগি-স্টিমার জ্বালিয়েছে। এই আইনের কারণে যদি জ্বালাও-পোড়াও বন্ধ হয় দ্যাট উড বি অ্যা ব্লেসিং। জ্বালাও-পোড়াও কারা করে আপনি জানেন। যারা করেন তাদের সতর্ক হওয়া দরকার, তাদের লিডারশিপের সতর্ক হওয়া দরকার।'

আরেক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, 'আমাদের আবেদন করার কোনো প্রয়োজন নেই। আমরা একটি সুন্দর-স্বচ্ছ; ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশন করার জন্য যা যা দরকার আমরা সেই ইনস্টিটিউশন ডেভেলপ করেছি। আমরা একটা ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশন করব। সেখানে অন্য কেউ আমাদের সাহায্য করেন—ভালো, না করলেও উই আর কমিডেট টু। আর বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ হচ্ছে গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় পূজারী। আমরা এ দেশে গণতন্ত্রকে রিএস্ট্যাবলিশ করেছি। আমরা গণতন্ত্রের মধ্যে সব সময় নির্বাচিত হয়েছি। এ দেশে যারা গণতন্ত্রের বাইরে নির্বাচিত হয়েছে ভোটারবিহীন নির্বাচনে তাদের দেড় মাসের মধ্যে ফেলে দিয়েছে পাবলিক।'

'জনগণের রায়ে নির্বাচিত সরকার না হলে টিকতে পারবে না, ধ্বংস হয়ে যায়। নমুনা দেখেছেন বাংলাদেশে। আমরা জনগণের ওপর বিশ্বাস করি, আমরা জনগণের জন্য কাজ করি, আমাদের অন্য কোনো স্বার্থ নেই। মানুষের যাতে মঙ্গল হয়...মানুষের মঙ্গল হয় বলে নিশ্চয়ই মানুষ আমাদের সাহায্য করবে। কারণ এই সাহায্য তার নিজেকে করবে,' বলেন মোমেন।

Comments

The Daily Star  | English

Threat of fresh Rohingya influx looms as clashes erupt in Myanmar

Gunfire and explosions were heard late Friday night from villages across the border in Myanmar opposite Whykong union in Teknaf upazila of Cox’s Bazar. Residents, gripped by panic, reported that this was the most intense gunfire they had heard in months.

4h ago