বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলছেন, গাজা যুদ্ধের দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ সৈনিকদের সক্ষমতার সীমানাকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে।
মেক্সিকোর পর কানাডাই যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার। মার্কিন পণ্যের সবচেয়ে বড় ক্রেতাও কানাডা।
ইসরায়েল কানাডার ওই ঘোষণার প্রতি চরম নিন্দা জানিয়ে বলেছে এটি ‘আন্তর্জাতিক চাপের মুখে চালু হওয়া একটি বিকৃত প্রচারণা’।
এটি বাস্তবায়িত হলে ইসরায়েলের এই দুই মন্ত্রী শেনজেন ভিসার আওতায় থাকা দেশগুলোতেও প্রবেশ করতে পারবেন না।
সুরক্ষিত ও স্বীকৃত সীমানা বজায় রেখে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের ধারণার প্রতি দীর্ঘদিন ধরে সমর্থন জানিয়ে এসেছে জাতিসংঘ।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর দেহে ২০২৩ সালে একটি পেসমেকার বসানো হয়েছিল।
গাজায় খাদ্যাভাব চরম আকার ধারণ করেছে। নিরুপায় হয়ে ত্রাণের লাইনে ভিড় জমাচ্ছেন হাজারো ফিলিস্তিনি। প্রায় প্রতিদিনই বেশ কিছু ত্রাণপ্রত্যাশী ফিলিস্তিনি ইসরায়েলি সেনার গুলিতে নিহত হচ্ছেন।
ক্রেমলিনে আয়োজিত এই বৈঠকে তেহরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে।
পেন্টাগনে সাংবাদিকদের বলেন হেগসেথ, ‘ইরানের শাসক পরিবর্তন এই অভিযানের উদ্দেশ্য ছিল না।’
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের তিন দেশ।
আজ রোববার ভোরে যুক্তরাষ্ট্র বি-২ স্টেলথ বোমারু বিমান দিয়ে হামলা চালিয়েছে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায়।
যুক্তরাষ্ট্র যে তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা ফেলেছে, সেগুলো পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেলেও ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি আবার শুরু করার সক্ষমতা রয়ে গেছে। কারণ, তাদের প্রযুক্তিগত জ্ঞান ও দক্ষতা অক্ষত রয়েছে।...
গুপ্তচরবৃত্তির পাশাপাশি তাদের বিরুদ্ধে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
ট্রাম্প ও তার উপদেষ্টারা আশা করছেন নিজেদের কঠোর অবস্থান থেকে সরে আসবে তেহরান। যুক্তরাষ্ট্রের বেধে দেওয়া শর্ত মেনে পরমাণু চুক্তিতে সই করতে রাজি হবে আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি নেতৃত্বাধীন প্রশাসন।
ইরান এখনো ব্যবহার করেনি ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমের ভাষায় ‘ডুমসডে অস্ত্র’ হিসেবে পরিচিত খোররামশাহর ক্ষেপণাস্ত্র। এটি ইরানের সবচেয়ে শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে বিবেচিত হয়। এর ওয়ারহেড বহনক্ষমতা ১ হাজার...
ইরানসহ সৌদি আরব, ইরাক, কুয়েত, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার ও বাহরাইনের মতো প্রধান তেল ও গ্যাস উৎপাদনকারী দেশগুলো তাদের পণ্য এই পথ দিয়েই রপ্তানি করে।
ট্রাম্পের মতে, ইরান যদি যুক্তরাষ্ট্রের বেঁধে দেওয়া শর্ত মেনে পরমাণু চুক্তিতে সই করতো, তাহলে এই সংঘাত শুরুই হোত না।
ইরান জানিয়েছে, ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলের ওই হামলার লক্ষ্য ছিল ইসরায়েলি সামরিক ও গোয়েন্দা বাহিনীর ঘাঁটি, হাসপাতাল নয়।