ইতোমধ্যে একই ধরনের পাল্টা পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে রাশিয়া।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর এটাই সবচেয়ে মারাত্মক আক্রমণ বলে জানিয়েছে কিয়েভ।
ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর ওয়েস্টার্ন কমান্ড জানিয়েছে, মারা যাওয়ার আগে সেই পাইলট তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র ও একটি ড্রোন ধ্বংস করেন। দেশ রক্ষায় নিজের জীবন দিয়েছেন তিনি।
ক্রামাতোরস্ক শহরের স্যাফায়ার হোটেলে ইভান্স ও আরও পাঁচ রয়টার্সকর্মী অবস্থান করছিলেন। শহরটি কিয়েভের নিয়ন্ত্রণে থাকলেও এটি যুদ্ধক্ষেত্রের খুবই কাছে।
কাদিরভ তার পোস্টে টেসলা গাড়ি ও প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইলন মাস্কের ভূয়সী প্রসংসা করেন
গভর্নর ভিয়াচেসলাভ গ্লাদকভ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টেলিগ্রামে বলেন, ‘ইউক্রেনের সেনাবাহিনী কামান হামলা চালিয়ে বেলগোরোদ প্রদেশের পরিস্থিতিকে অত্যন্ত জটিল করে তুলেছে। বাড়িঘর ধ্বংস হয়েছে, বেসামরিক মানুষ...
কমান্ডার অলেকসান্দর সিরস্কি জানান, ইউক্রেন সাত দিন ধরে কুরস্ক অঞ্চলে হামলা অব্যাহত রেখেছে।
হামলার পর রাশিয়া এক লাখ ২০ হাজার মানুষকে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিয়ে গেছে।
ইতোমধ্যে একই ধরনের পাল্টা পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে রাশিয়া।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর এটাই সবচেয়ে মারাত্মক আক্রমণ বলে জানিয়েছে কিয়েভ।
ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর ওয়েস্টার্ন কমান্ড জানিয়েছে, মারা যাওয়ার আগে সেই পাইলট তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র ও একটি ড্রোন ধ্বংস করেন। দেশ রক্ষায় নিজের জীবন দিয়েছেন তিনি।
ক্রামাতোরস্ক শহরের স্যাফায়ার হোটেলে ইভান্স ও আরও পাঁচ রয়টার্সকর্মী অবস্থান করছিলেন। শহরটি কিয়েভের নিয়ন্ত্রণে থাকলেও এটি যুদ্ধক্ষেত্রের খুবই কাছে।
কাদিরভ তার পোস্টে টেসলা গাড়ি ও প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইলন মাস্কের ভূয়সী প্রসংসা করেন
গভর্নর ভিয়াচেসলাভ গ্লাদকভ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টেলিগ্রামে বলেন, ‘ইউক্রেনের সেনাবাহিনী কামান হামলা চালিয়ে বেলগোরোদ প্রদেশের পরিস্থিতিকে অত্যন্ত জটিল করে তুলেছে। বাড়িঘর ধ্বংস হয়েছে, বেসামরিক মানুষ...
কমান্ডার অলেকসান্দর সিরস্কি জানান, ইউক্রেন সাত দিন ধরে কুরস্ক অঞ্চলে হামলা অব্যাহত রেখেছে।
হামলার পর রাশিয়া এক লাখ ২০ হাজার মানুষকে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিয়ে গেছে।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনের বিরুদ্ধে আগ্রাসন শুরু করার পর রুশ ভূখণ্ডের এতটা ভেতরে আর কখনো যেতে পারেনি ইউক্রেনীয় বাহিনী।
যুদ্ধবিমান পাঠানোর ঘোষণার পাশাপাশি, ন্যাটোর পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়েছে, ইউক্রেনের সদস্যপদের আবেদনের অনুমোদন প্রক্রিয়ার গতি বাড়ানো হবে।