বিএনপি নেতাদের ধারণা, সংস্কারের অজুহাতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদ আরও দীর্ঘায়িত করার জন্য নির্বাচন প্রক্রিয়া বিলম্বিত করার চেষ্টা চলছে।
জুডিশিয়ারি সংস্কারের ক্ষেত্রে প্রায় সব প্রস্তাবেই একমত জানিয়েছে বিএনপি।
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমরা এমন কোনো সিদ্ধান্তের পক্ষে নই, যা জাতীয় স্থিতিশীলতা ও সংহতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।'
‘নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ায় মানুষের মধ্যে সন্দেহ সৃষ্টি হচ্ছে, যা দুর্ভাগ্যজনক।’
অনেক বিএনপি নেতা বিশ্বাস করেন, একটি রাজনৈতিক দল বিএনপি ও ছাত্রদের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। এই বিরোধ তাদের লাভবান করবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন মনে করে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১৫ বছরের শাসনের শেষ নিদর্শন হিসেবে টিকে আছেন রাষ্ট্রপতি। তাকে অপসারণের মাধ্যমে বিজয় সম্পূর্ণ করতে হবে।
বিএনপি নেতারা মনে করেন, নির্বাচন দিতে দেরি হলে দল ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তবে জনগণ সংস্কার চায় বলে তারা নির্বাচনের জন্য সরকারকে চাপে ফেলতেও চাচ্ছে না।
বাংলাদেশে বায়ুদূষণের সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে শিশুরা।
দলীয় সূত্র বলছে, তাদের চলমান সরকারবিরোধী আন্দোলন আগামী ১৮ ডিসেম্বর পরের ধাপে প্রবেশ করবে। এতে হরতাল, অবরোধ ছাড়াও সমাবেশ ও বিক্ষোভের মতো কর্মসূচিও থাকবে। এর মাধ্যমে বিএনপি ও এর মিত্ররা ভোটারদের...
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, আত্মগোপনে থাকা দলের নেতাকর্মীরা শোভাযাত্রায় যোগ দেবেন।
আবহাওয়া অধিদপ্তর এখনো ম্যানুয়াল সিস্টেমে চলে, যেখানে নেই কোনো সিসমোলজিস্ট বা ভূতত্ত্ববিদ
‘এটা বিএনপির জন্য বড় জয়’
বিএনপি নেতারা বলছেন, তাদের আন্দোলনের কৌশলে কিছু পরিবর্তন আসবে, কারণ এখন মূল লক্ষ্য হবে ভোট প্রতিহত করা।
বিক্ষোভ নাকি গুরুত্বপূর্ণ ভবন ঘেরাও কর্মসূচি পালন করবে, এখন তাই ভাবছে বিএনপি।
বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রধান দলগুলো যদি তাদের অবস্থানে অনড় থাকে, তাহলে অস্থিতিশীলতা ও সংঘর্ষ আরও বাড়বে। এতে সংকটে জর্জরিত দেশের অর্থনীতি আরও ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
বিএনপির হাজারো নেতাকর্মীকে কারাগারে রেখে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হলে কোনো আলোচনার পরিবেশ থাকবে না বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
‘সরকার পতন না হওয়া পর্যন্ত আমরা গণতান্ত্রিক আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে গত জুলাই থেকে এক দফা আন্দোলনের ডাক দেয় বিএনপি।