স্টাফ রিপোর্টার, দ্য ডেইলি স্টার
গত বছর শেষে ব্যাংকগুলোর সম্মিলিত খেলাপি ঋণ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ শতাংশ বেড়েছে।
ব্রিটিশ বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানটির ঋণের সুদ এবং ট্রেজারি বিল ও বন্ড থেকে আয় বেড়ে যাওয়ায় মুনাফার এমন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে।
ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের দুই মাস না যেতেই সর্বশেষ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি। কারণ ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হলেও বাজারের উন্নতির কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। উপরন্তু বাজারে সূচক তিন বছরের সর্বনিম্নে...
সুদ পরিশোধ ও ভর্তুকি বাবদ খরচ হয়েছে ৮৮ হাজার ২২৬ কোটি টাকা, যা বরাদ্দের ৩৬ শতাংশ।
গত এক দশকে রাজস্ব-জিডিপি অনুপাত ৮ থেকে ৯ শতাংশের মধ্যে ঘোরাফেরা করছে।
চলতি অর্থবছরে ৫৮ লাখ এক হাজার প্রবীণ প্রতি মাসে ৬০০ টাকা করে পাচ্ছেন।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩ সালে তাদের মুনাফা হয়েছে ২ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকা, যা ২০২২ সালে ছিল ১ হাজার ৬৫৫ কোটি টাকা।
বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মোট মুনাফা গত বছর ১০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে সাত হাজার ২৯ কোটি টাকা। তারা পাঁচ হাজার ৬০ কোটি টাকা লভ্যাংশ দিয়েছে। এটি মোট মুনাফার ৭২ শতাংশ।
তবে দেশের প্রধান পুঁজিবাজারে এ ধরনের ঘটনা শুধু খান ব্রাদার্সই একমাত্র নয়।
শ্রীলঙ্কায় অর্থনৈতিক সংকট দেখা দিলে ঢাকা কলম্বোকে ২০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছিল। পরে তাদের রিজার্ভের উন্নতি হওয়ায় পুরো অর্থ পরিশোধ করেছে।
২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্যাংক ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) চালানের পরিমাণের তথ্যে ব্যবধান ছিল ১২ দশমিক ০৮ বিলিয়ন ডলার, যা অন্তত আট বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) দেশের শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে বেশ কয়েকটি রোড-শো করলেও তা কাজে আসেনি।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, চলতি অর্থবছরে গত ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত খোলা বাজারে বিক্রি (ওএমএস) ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির মতো প্রকল্পগুলোর আওতায় ১২ লাখ ৯২ হাজার টন চাল ও গম বিতরণ করা হয়েছে। ২০২২...
আট মাস বয়সী শ্রীপুর টাউনশিপ নামের একটি কোম্পানি এক হাজার কোটি টাকা তুলছে এই বন্ড দিয়ে
রাষ্ট্রায়ত্ত চারটি বাণিজ্যিক ব্যাংক সোনালী, রূপালী, অগ্রণী ও জনতার ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা আটকে আছে কয়েকটি দুর্বল ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের (এনবিএফআই) কাছে।
কিন্তু ডলারের কম মজুদ, টাকার অবমূল্যায়ন ও বৈশ্বিক সুদের উচ্চহারের কারণে উদ্যোক্তারা এই ধরনের ঋণ এড়িয়ে চলছেন।
দুই বছরের ব্যবধানে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ অর্ধেকে নেমে এসেছে এবং প্রতি মাসে রিজার্ভ কমছে। মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন হচ্ছে। ফলে, আমদানি নির্ভর এই অর্থনীতির আমদানি ব্যয় অনেক বেড়েছে।
গত ছয় বছরে বিশেষায়িত ব্যাংকটির লোকসানের পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। ২০১৭-১৮ অর্থবছরের ৬২৫ কোটি টাকা থেকে লোকসান তিনগুণ বেড়ে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১ হাজার ৭০০ কোটি টাকা হয়েছে।