এশীয় দেশগুলোর বৃহত্তর সংযোগ-বাণিজ্যে অবদান রাখবে পদ্মা সেতু
পদ্মা সেতু একটি স্বপ্নের সেতু। যা কেবল বাংলাদেশের রাজধানী এবং দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মধ্যে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত সরাসরি সড়ক ও রেল যোগাযোগ স্থাপন করবে না বরং এশিয়ার অন্যান্য দেশগুলোর মধ্যে বৃহত্তর সংযোগ...
পুরোদমে চলছে পদ্মা সেতুর জাঁকজমকপূর্ণ উদ্বোধনের প্রস্তুতি
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের সময় সেতুর সঙ্গে সংযুক্ত মহাসড়কে কোনো ট্রাক বা কাভার্ড ভ্যান চলতে দেওয়া হবে না। ২৪ জুন সকাল থেকে ২৬ জুন পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।
২১০০ কিলোমিটার সড়ক-মহাসড়ক সংস্কার প্রয়োজন
সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তর দেশের সড়ক-মহাসড়কের সংস্কারকাজ অব্যাহত রাখলেও, প্রায় ২ হাজার ১০০ কিলোমিটার রাস্তা এখনো ‘খারাপ, বেশি খারাপ বা অতি খারাপ’ অবস্থায় আছে।
দর্শনা-মেহেরপুর নতুন রেল সংযোগে ব্যয় ২ হাজার কোটি টাকা
দর্শনা থেকে মুজিবনগর হয়ে মেহেরপুর পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণের জন্য বাংলাদেশ রেলওয়েকে ২ হাজার কোটি টাকার বেশি ব্যয় করতে হবে।
দুর্বল প্রস্তুতি-সমন্বয়ের অভাবে বাড়ছে প্রকল্পের মেয়াদ
উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তুত, প্রক্রিয়াকরণ ও মূল্যায়নের সঙ্গে জড়িত প্রায় ৭৬ শতাংশ সরকারি কর্মকর্তা মনে করেন, পর্যাপ্ত সম্ভাব্যতা যাচাই ও স্টেকহোল্ডারদের পরামর্শ ছাড়াই বিভিন্ন প্রকল্প অনুমোদন পায়।
মেগা প্রকল্পের ফল আসতে শুরু করেছে, আছে ঋণ পরিশোধের চিন্তাও
আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর দেশের যোগাযোগ ও পরিবহন অবকাঠামোতে বিপুল পরিবর্তন আনার লক্ষ্যে বেশ কয়েকটি বড় উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নেয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম দ্রুতগতির ট্রেন: শিগগির সমঝোতা স্মারক সই করতে চায় চীন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০১৪ সালের অক্টোবরে দেওয়া এক নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ রেলওয়ে (বিআর) ঢাকা ও চট্টগ্রামের মধ্যে দ্রুতগতির রেল যোগাযোগের সম্ভাব্যতা যাচাই করে।
৪ বছর পর রেলের ৫ হাজার কোটি টাকার ২ প্রকল্পে ‘কিছুটা গতি’
অভ্যন্তরীণ ও আন্তদেশীয় রেল যোগাযোগ বাড়াতে ২০১৮ সালের শুরুর দিকে বাংলাদেশ রেলওয়ে (বিআর) রেললাইন সম্প্রসারণের জন্য ৫ হাজার ১৮৭ কোটি টাকার ২টি প্রকল্প হাতে নেয়।
বাংলাদেশে রেল ট্রানজিট চায় ভারত
ভারতীয় রেলওয়ের (আইআর) একটি প্রস্তাবের পর বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে রেল ট্রানজিট ব্যবহার করার বিস্তারিত তথ্য খতিয়ে দেখতে সম্মত হয়েছে ২ দেশ।
টোল আদায়-রক্ষণাবেক্ষণ খরচ ৭১৭ কোটি টাকা
টোল আদায়ের পাশাপাশি আগামী ৫ বছর ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সরকারকে ৭১৭ কোটি টাকা ব্যয় করতে হবে।