সিনিয়র স্টাফ রিপোটার, দ্য ডেইলি স্টার।
পরপর দুটি বড় দুর্ঘটনা, যা গত দুই দিনে অন্তত ২৮ জনের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে, এই গভীর সংকটেরই নির্মম প্রকাশ
পণ্য পরিবহনের পিকআপটিও বিধি লঙ্ঘন করে যাত্রী পরিবহন করছিল।
চার লেনে উন্নীতকরণের ১২ সড়কের কেবল ৩টির নকশা পর্যায়ে নিরাপত্তা অডিট
খসড়ায় বলা হয়েছে, সরকার যেকোনো নির্দিষ্ট বা সব গণপরিবহন পরিষেবার জন্য কার্ডটি ব্যবহার বাধ্যতামূলক করতে পারবে।
ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা সাত তলা ভবনটির মালিকদের দুটি সতর্কবার্তা দিলেও তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। ভবনটিতে কোনো জরুরী বহির্গমন ছিল না, সাতটি রেস্তোরাঁ হওয়ার অনুমতিও ছিল না।
বাংলাদেশ রেলওয়ের ছয়টি বড় প্রকল্প বছরের পর বছর ধরে থমকে আছে কিংবা অগ্রগতি খুবই কম। এর মধ্যে অর্থায়ন নিয়ে জটিলতার কারণে দুটি প্রকল্পের ভাগ্য এখন একেবারেই অনিশ্চিত।
গত রোববার পর্যন্ত নির্বাচনী তদন্ত কমিটি ৬২ জন প্রার্থীকে আচরণবিধি লঙ্ঘনের জন্য নোটিশ দিয়েছে।
ঈদের ব্যস্ততাকে সুযোগ হিসেবে নিয়ে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলোর যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ৯০০ টাকা পর্যন্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে।
২০১৪ সালে সরকার সিদ্ধান্ত নেয়, ব্রিটিশ আমলের সিঙ্গেল লেন রেল ও সড়ক সেতুটি ব্যবহার না করে সেখানে নতুন সেতু নির্মাণের।
সর্বশেষ বর্ধিত সময়সীমা গত বছরের ডিসেম্বরে শেষ হলেও এ পর্যন্ত প্রকল্পের ৮২ শতাংশ অগ্রগতি হয়েছে।
স্বাভাবিক সময়ে প্রতি মাসে গড়ে ৫০ হাজার ইউনিট মোটরসাইকেল বিক্রি হতো, যা গত ২ মাসে নেমে এসেছে ৩৫ হাজারে।
দেশের ৩ হাজার ১১১টি লেভেলক্রসিংয়ের দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি অনিরাপদ। এর মধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রায় ২ হাজার লেভেলক্রসিংয়ের নিরাপত্তা বাড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
ডাকাতির চেষ্টার সময় গত বছরের ১৫ মার্চ একটি মিনি ট্রাক আটক করে পুলিশ। এরপর থেকে সেটি রয়েছে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ থানায়। তারপরও মিনি ট্রাকটি (চট্টগ্রাম মেট্রো-ন ১১-২৬০৮) গত নভেম্বরে পেয়েছে ফিটনেস সনদ।
পদ্মা সেতু প্রকল্প শেষ করার জন্য আরও অর্থ ও সময় চেয়েছে সেতু বিভাগ। ফলে গত বছরের ২৫ জুন উদ্বোধন করা এই সেতুর ব্যয় আরও বাড়ছে।
২০১২ সালের নভেম্বরে সরকার যখন রাজধানীর বিমানবন্দর থেকে গাজীপুরের মধ্যে সাড়ে ২০ কিলোমিটার সড়ক বাস র্যাপিড ট্রানজিট করিডোরে রূপান্তরের জন্য প্রকল্প গ্রহণ করে, তখন ওই রুটে প্রশস্ত ও আরামদায়ক...
বাংলাদেশ রেলওয়ে ঢাকা থেকে নারায়ণগঞ্জ হয়ে কুমিল্লা পর্যন্ত একটি কর্ড লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে। এটি বাস্তবায়ন হলে ট্রেনে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে যাতায়াতের সময় ও দূরত্ব কমে আসবে।
প্রস্তুতির বিলম্বের কারণে ২০৩০ সালের নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় ১৩০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের মেট্রোরেল নেটওয়ার্কের নির্মাণ শেষ হওয়ার সম্ভাবনা কম।