শওকত আলী অনুসন্ধিৎসু লেখক ছিলেন। উনার সকল লেখালেখিতেই জারি ছিল এই প্রয়াস ও প্রচেষ্টা।
রাষ্ট্রযন্ত্রের যে শাসক ও প্রশাসকবর্গ তাদের কাছে বুদ্ধিজীবীতা ছিল দলদাস হওয়ার নামান্তর
মেয়েদের বয়স জানতে নেই ? আর নীরার রহস্যের কথা বলছ, একজীবনে এই রহস্যটা না হয় নাই-বা উন্মোচিত হলো।
বিখ্যাত মানুষ, খ্যাতিমান শিল্পী এরকম অভিধা আমাকে দেওয়া হয়। আমার এ খ্যাতি ফানুসের মতো, এই আছে এই নেই। প্রকৃতার্থে খ্যাতিমান হলো শহীদুল্লাহ্
গণ অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ এখন নতুন স্বপ্ন পূরণের পথে হাঁটছে। সকলের মতো আমরাও আশাবাদী হতে চাই এইভেবে যে, এবার নিশ্চয় আশা পূরণ হবে।
সকল ভয় তুচ্ছ করে মুগ্ধ বলেছিল ‘পানি লাগবে পানি’? ওরাও সম্মিলিত ভাবে ৫৫লাখ বন্যাপীড়িতদের উদ্দেশ্যে বলছেন ‘ত্রাণ লাগবে ত্রাণ’?
কেমন ছিল মুহাম্মদ ইউনূসের নোবেল প্রাপ্তির দিন, বুঝতে অসুবিধা হয় না যে এ মুহূর্তে পুরো বাংলাদেশ হাসছে।
অমর্ত্য সেনের জন্মদিন ছিল গত শুক্রবার, ৩ নভেম্বর। যে ক’জন বাঙালি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে খ্যাতি ও সম্মানের অধিকারী হয়েছেন, তিনি তাদের অন্যতম। যখন দেশে আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে দৃশ্যত এক অচলাবস্থার...
সৈয়দ আবুল মকসুদের পথ চেনা সহজ হবে, উনার পক্ষপাতটা বোঝার মধ্যে দিয়ে। হ্যাঁ উনি পক্ষপাতী ছিলেন, এতে কোন প্রকার ঢাকঢাক গুড়গুড় ছিল না। এ ব্যাপারে দ্ব্যার্থহীন ও স্পষ্টবাদী ছিলেন।
কবিতা যে চেনা জীবনের ছকের বাইরের কিছু সেটা জীবনানন্দ প্রবন্ধে যেমন পরিস্কার করে যুক্তি-তর্ক দিয়ে পরিষ্কার করেছেন, তেমনি তার কবিতাতেও সেই অচেনা-অজানাকে কিছু ধরেছেন-ধরার চেষ্টায় ব্রতী থেকেছেন।
সুলতানের জীবন যেন পক্ষিসদৃশ, মন যেন পাখির মতো। ডানাও ছিল হয়তো, আমরা পায়নি দেখতে। সব পাখি যেমন নীড়ে ফেরে। সুলতানও ফিরেছিলেন স্বগৃহে, ডারউইন যেমন ফিরেছিলেন
যখন কবির দরবারে হাজির হই ঘড়ির কাঁটা মধ্যাহ্নে। কবি থাকেন রাজধানীর শাহবাগ এলাকায় একটি হোটেলে। সেখানেই দীর্ঘদিনের আবাসন-ঘর-সংসার একাকী জীবন এবং কবিতাযাপন।
এই রাষ্ট্র কবে বুঝবে রাধাপদর ওপর আঘাত কেবল একজন ব্যক্তিকে অবমাননা বা আঘাত নয়, এ আঘাত রাষ্ট্রের হৃদয়ের ওপর, বাঙালিত্ব ও বাঙালি সংস্কৃতির ওপর।
সৈয়দ হকের বিশাল সৃজনসম্ভারকে আমরা অবলোকন-বিশ্লেষণ-ব্যাখ্যা করলে তো বটেই, তার এই সিগনেচার রাইটিংসের আলোকে আমরা বলতে পারি, তিনি ছিলেন সব্যসাচী এক গল্পকার।
যিনি ছিলেন প্রখ্যাত কবি, প্রাবন্ধিক, গবেষক ও গীত রচয়িতা। যশস্বী হয়েছিলেন অধ্যাপনায়, বাগ্মিতায়, উপস্থাপনায় ও প্রশাসকরূপে।
সেই পরম বন্ধুর ৮০ বছরের ইহজাগতিক পরিভ্রমণ শেষ হল শনিবার, ভারতের রাজধানী দিল্লীতে। গীতা মেহতা খ্যাতিমান ছিলেন জনপ্রিয় ও দায়িত্বশীল একজন সাহিত্যিক হিসেবে।
যে হেমেন্দ্রনাথ দত্তের সঙ্গে মতবিরোধের কারণে আবুল মনসুর আহমদ ‘কৃষক’ ছেড়েছিলেন। আকস্মিকভাবে তিনি আবার ‘ম্যানেজিং ডিরেক্টর রূপে ‘নবযুগে’ আবির্ভূত হন।