দুই পক্ষের সঙ্গে বারবার বৈঠকের পরও সমস্যার সমাধান না হওয়ায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (চবক) নৌ মন্ত্রণালয়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছে।
নির্ধারিত ভাড়া প্রত্যাহারের ফলে এখন থেকে জাহাজ ভাড়া জাহাজ মালিক ও মেইনলাইন অপারেটরদের দ্বিপাক্ষিক চুক্তির ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে।
সীতাকুণ্ড উপজেলায় চট্টগ্রাম ডিসি পার্কে নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে বিরোধের জেরে আমদানি-রপ্তানি কনটেইনার পরিবহনে ব্যবহৃত প্রাইম মুভার অপারেটররা গেল সপ্তাহে তিন দিনের কর্মবিরতি করেন।
বছর শেষ হওয়ার আগেই কনটেইনার ও কার্গো হ্যান্ডেলিংয়ে নতুন মাইলফলক ছুঁয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর।
জাহাজ শ্রমিকরা পণ্য খালাস কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়ায় কুতুবদিয়া ও চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে অবস্থান করা ২০টি মাদার ভেসেলে (বিদেশ থেকে আসা বড় জাহাজ) আটকা পড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ টন আমদানি পণ্য।
চট্টগ্রাম বন্দরের মোট ১৮ জেটির মধ্যে ১২টি নির্ধারিত আছে কনটেইনার জাহাজের জন্য। বাকিগুলোয় ভিড়ে বাল্ক বা খোলা পণ্যবাহী জাহাজ।
তবে চা উৎপাদনে সংশ্লিষ্টরা অসন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলছেন, চায়ের যে দাম পাওয়া যাচ্ছে তা দিয়ে উত্পাদন খরচ তোলা যাচ্ছে না।
গত আগস্ট থেকে অক্টোবর বন্দরে মোট আট দশমিক ৩০ লাখ টিইইউএস কনটেইনার ওঠানামা হয়েছে।
দুই পক্ষের সঙ্গে বারবার বৈঠকের পরও সমস্যার সমাধান না হওয়ায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (চবক) নৌ মন্ত্রণালয়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছে।
নির্ধারিত ভাড়া প্রত্যাহারের ফলে এখন থেকে জাহাজ ভাড়া জাহাজ মালিক ও মেইনলাইন অপারেটরদের দ্বিপাক্ষিক চুক্তির ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে।
সীতাকুণ্ড উপজেলায় চট্টগ্রাম ডিসি পার্কে নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে বিরোধের জেরে আমদানি-রপ্তানি কনটেইনার পরিবহনে ব্যবহৃত প্রাইম মুভার অপারেটররা গেল সপ্তাহে তিন দিনের কর্মবিরতি করেন।
বছর শেষ হওয়ার আগেই কনটেইনার ও কার্গো হ্যান্ডেলিংয়ে নতুন মাইলফলক ছুঁয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর।
জাহাজ শ্রমিকরা পণ্য খালাস কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়ায় কুতুবদিয়া ও চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে অবস্থান করা ২০টি মাদার ভেসেলে (বিদেশ থেকে আসা বড় জাহাজ) আটকা পড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ টন আমদানি পণ্য।
চট্টগ্রাম বন্দরের মোট ১৮ জেটির মধ্যে ১২টি নির্ধারিত আছে কনটেইনার জাহাজের জন্য। বাকিগুলোয় ভিড়ে বাল্ক বা খোলা পণ্যবাহী জাহাজ।
তবে চা উৎপাদনে সংশ্লিষ্টরা অসন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলছেন, চায়ের যে দাম পাওয়া যাচ্ছে তা দিয়ে উত্পাদন খরচ তোলা যাচ্ছে না।
গত আগস্ট থেকে অক্টোবর বন্দরে মোট আট দশমিক ৩০ লাখ টিইইউএস কনটেইনার ওঠানামা হয়েছে।
জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকে শুরু হওয়া রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং অন্যান্য কারণে আগস্টে জেটিতে জাহাজগুলোর ভিড়তে স্বাভাবিক সময়ের বেশি অপেক্ষা করতে হয়েছিল।
কিন্তু বাস্তবে অত্যধিক জাহাজ ভাড়া, কনটেইনার পরিবহন ও পণ্য খালাসে দীর্ঘ সময়ের কারণে টার্মিনালটির সক্ষমতার বড় অংশ এখনো অব্যবহৃত।