কুয়েটের নতুন ভিসি অধ্যাপক ড. মিহির রঞ্জন হালদার

অধ্যাপক ড. মিহির রঞ্জন হালদার। ছবি: সংগৃহীত

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মিহির রঞ্জন হালদারকে বিশ্ববিদ্যালয়টি উপাচার্য (ভিসি) হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার তাকে আগামী ৪ বছর মেয়াদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তিনি কুয়েটের সপ্তম ভিসি হিসেবে নিয়োগ পেলেন।

কুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মিহির রঞ্জন হালদার ইতোপূর্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন, বিভিন্ন মেয়াদে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, এনার্জি সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, লালন শাহ ও অমর একুশে হলের প্রভোস্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

এ ছাড়াও, যানবাহন কমিটির সভাপতি, পরিচালক (গবেষণা ও সম্প্রসারণ), কুয়েটের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদকসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব তিনি পালন করেছেন। পাশাপাশি তিনি বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কমিটির সদস্য, রুয়েটের সিন্ডিকেট সদস্য, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেকশন বোর্ডের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার ৪০টির অধিক গবেষণা প্রবন্ধ দেশে-বিদেশে বিভিন্ন জার্নাল ও কনফারেন্স প্রসিডিংসয়ে প্রকাশিত হয়েছে।

অধ্যাপক ড. মিহির রঞ্জন হালদার ১৯৮২ সালে তৎকালীন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (বিআইটি), রাজশাহী থেকে প্রথম শ্রেণিতে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। তিনি ১৯৮৪ ও ১৯৮৬ সালে যথাক্রমে তৎকালীন বিআইটি, রাজশাহী ও খুলনায় প্রভাষক এবং ১৯৮৭ সালে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে তৎকালীন বিআইটি, খুলনায় যোগদান করেন।

পরবর্তীতে ২০০২ সালে সহযোগী অধ্যাপক ও ২০০৪ সালে অধ্যাপক হিসেবে কুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে যোগদান করেন। বর্তমানে তিনি অধ্যাপক (গ্রেড-১) হিসেবে অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত রয়েছেন। তিনি যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব স্ট্র্যাথক্লাইড থেকে এমএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং (১৯৯১) ও ভারতের আইআইটি, খড়গপুর থেকে ২০০২ সালে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। অধ্যাপক হালদার ১৯৬১ সালে খুলনা জেলার বটিয়াঘাটা উপজেলার পারবটিয়াঘাটা গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।

Comments

The Daily Star  | English
cyber security act

A law that gagged

Some made a differing comment, some drew a political cartoon and some made a joke online – and they all ended up in jail, in some cases for months. This is how the Digital Security Act (DSA) and later the Cyber Security Act (CSA) were used to gag freedom of expression and freedom of the press.

7h ago