সেন্টমার্টিনের ৩৬ স্থাপনা আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা, ৭ দিনের খাদ্য মজুদের পরামর্শ

সেন্টমার্টিন দ্বীপের বাসিন্দাদের আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে মাইকিং করছে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন। ছবি: সংগৃহীত

সেন্টমার্টিন দ্বীপের ৩৬টি ভবন ও স্থাপনাকে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করেছে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন।

কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সাধারণ) বিভীষণ কান্তি দাশ বলেন, 'যেকোনো জরুরি পরিস্থিতিতে আমরা সরকারি ভবন ও বেসরকারি হোটেলসহ ওই স্থাপনাগুলো ব্যবহার করব।'

তিনি বলেন, 'জরুরি ভিত্তিতে আমরা সিদ্ধান্ত নেব।'

ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কমিটির মুখপাত্র বিভীষণ কান্তি দাশ আরও বলেন, 'আমরা ইতোমধ্যে দ্বীপের ব্যবসায়ীদের কমপক্ষে ৭ দিনের খাবার মজুদ রাখতে বলেছি, যাতে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলেও তাদের খাদ্য সরবরাহের অভাব না হয়।'

কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরান বলেন, 'এসব আশ্রয়কেন্দ্রে ৭ হাজার মানুষকে রাখা যাবে।'

স্থানীয়রা জানান, ইতোমধ্যে দ্বীপের প্রায় ২৫০-৩০০ বাসিন্দা মাছধরা ট্রলারে করে সেন্টমার্টিন ত্যাগ করেছেন।

কক্সবাজারের টেকনাফের মূল ভূখণ্ড থেকে প্রায় ৯ কিলোমিটার দূরে বঙ্গোপসাগরে সেন্টমার্টিন দ্বীপের অবস্থান।

দ্বীপটিতে ১০ হাজার মানুষের বসবাস। ঘূর্ণিঝড় 'মোখা' ধেয়ে আসায় ব্যাপক ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে সেন্টমার্টিন।

Comments

The Daily Star  | English
Kudos for consensus in some vital areas

Kudos for consensus in some vital areas

If our political culture is to change, the functioning of our political parties must change dramatically.

1h ago