সৃজিত আমার সিনেমার প্রশংসা করেছে: মিথিলা

সৃজিত আমার সিনেমার প্রশংসা করেছে: মিথিলা
মায়া সিনেমার দৃশ্যে মিথিলা। ছবি: সংগৃহীত

ভারতীয় বাংলা সিনেমায় অভিষেক ঘটেছে  বাংলাদেশের দর্শকপ্রিয় অভিনেত্রী মিথিলার। কলকাতায় তার প্রথম সিনেমা 'মায়া' মুক্তি পেয়েছে গত শুক্রবার। সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন রাজর্ষি দে।  

নতুন সিনেমা মুক্তি উপলক্ষে কলকাতায় অবস্থান করছেন মিথিলা। সেখানে তিনি সবার সঙ্গে 'মায়া' দেখেছেন এবং প্রচারণায় অংশ নিচ্ছেন।

কলকাতা থেকে মুঠোফোনে দ্য ডেইলি স্টারের সঙ্গে কথা বলেছেন মিথিলা।

ছবি: মিথিলার ফেসবুক থেকে

কলকাতায় আপনার অভিনীত 'মায়া' সিনেমা মুক্তি পেয়েছে, কেমন লাগছে?

মিথিলা: ভীষণ ভালো লাগছে। মায়া অনেক পছন্দের সিনেমা। খুব ভালো গল্পের সিনেমা। কলকাতায় এটি আমার প্রথম সিনেমা। এই সিনেমার জন্য অনেক ভালোবাসা নিয়ে, যত্ন নিয়ে অভিনয় করেছি। অনেক স্বপ্নের ও আশার একটি সিনেমা। অনেক সুন্দর সুন্দর অনুভূতি জন্ম নিয়েছে মায়াকে ঘিরে।

মুক্তির পর কেমন সাড়া পাচ্ছেন?

মিথিলা: খুব ভালো সাড়া পাচ্ছি। কলকাতাসহ সারা পশ্চিমবঙ্গে এটি মুক্তি পেয়েছে। কোনো কোনো হলে হাউজফুল যাচ্ছে। এই দিনের অপেক্ষায় ছিলাম। অনেক আশায় ছিলাম। প্রবল একটা আগ্রহ নিয়ে ছিলাম। সেটা পূরণ হয়েছে। কেন না, দর্শকদের জন্যই তো সিনেমা।

আপনি নিজে দর্শকের সঙ্গে সিনেমাটি দেখেছেন, কেমন প্রতিক্রিয়া পেয়েছেন?

মিথিলা: দর্শকরা ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন। তাদের সুন্দর সুন্দর মতামত আমাকে মুগ্ব করেছে। প্রথমত শো শেষ করে দর্শকরা আমাকে চিনতে পারেননি। কয়েকজন দর্শক আমাকে বলেছেন, আপনি কি মায়া? এটা অনেক বড় প্রাপ্তি ও বড় বিষয়।

ছবি: মিথিলার ফেসবুক থেকে

কেন না, আমি 'মায়া' চরিত্রে অভিনয় করেছি। ভিন্ন গেটআপে দেখা গেছে আমাকে। এ জন্যই দর্শকরা বলেছেন আপনি কি মায়া? এটা উপভোগ করেছি।

আপনার স্বামী খ্যাতিমান পরিচালক সৃজিত মুখার্জি কি সিনেমাটি দেখেছেন?

মিথিলা: সৃজিতকে সঙ্গে নিয়ে সিনেমাটি দেখেছি। সৃজিত তো শুধু আমার  স্বামী নয়, খুব ভালো একজন পরিচালক। ভালো পড়শোনা করা মানুষ। সিনেমা সম্পর্কে অনেক জানাশোনা। সৃজিত আমার সিনেমার প্রশংসা করেছে। আমার অভিনয়ের প্রশংসা করেছেন। আমাকে বলেছে, 'তুমি খুব ভালো করেছ'। এটা আমার জন্য বড় পাওয়া।

 

Comments

The Daily Star  | English
Rohingyas hurt in clash in Teknaf

Bangladesh-Myanmar border: Landmine-related injuries on the rise

Having lost her right leg in a landmine explosion, Nur Kaida, a 23-year-old Rohingya woman, now feels helpless at a refugee camp in Teknaf.

11h ago