আরও ১৫০০ কর্মী ছাঁটাই করবে স্পটিফাই

স্পটিফাই, কর্মী ছাঁটাই, কিম কার্দাশিয়ান, প্রিন্স হ্যারি ও মেগান মর্কেল, কর্মী ছাঁটাই করবে স্পটিফাই,
আরও দেড় হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে স্পটিফাই। রয়টার্স ফাইল ফটো

মিউজিক স্ট্রিমিং জায়ান্ট স্পটিফাই (স্পট. এন) জানিয়েছে, প্রাতিষ্ঠানিক ব্যয় কমাতে তারা প্রায় দেড় হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে।

এর আগে, চলতি বছরের জানুয়ারিতে ৬০০ ও জুনে আরও ২০০ জনকে ছাঁটাই করেছিল স্পটিফাই।

আজ সোমবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

রয়টার্স জানিয়েছে, চলতি বছরের শুরুতে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর এক দফা কর্মী ছাঁটাইয়ের পর কেউ কেউ আবার তাদের কর্মী সংখ্যা কমাতে শুরু করেছে। ইতোমধ্যে অ্যামাজন থেকে মাইক্রোসফটের মালিকানাধীন লিংকড ইন কর্মী ছাটাইয়ের ঘোষণা দিয়েছে।

কর্মীদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে স্পটিফাইয়ের সিইও ড্যানিয়েল ইক বলেন, মূলধনের কম খরচের কারণে কোম্পানিটি ২০২০ ও ২০২১ সালে অনেক কর্মী নিয়োগ করেছিল। যখন আউটপুট বেড়েছে, তখন বেশিরভাগ কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিল।

স্পটিফাই পডকাস্ট ব্যবসা গড়ে তুলতে এক বিলিয়ন ডলারেরও বেশি বিনিয়োগ করেছে। তারা কিম কার্দাশিয়ান, প্রিন্স হ্যারি ও মেগান মর্কেলের মতো সেলিব্রিটিদের সঙ্গে চুক্তি করেছে। ২০৩০ সালের মধ্যে তারা এক বিলিয়ন ব্যবহারকারীর কাছে পৌঁছাতে বিশ্বের বেশিরভাগ দেশে বাজার সম্প্রসারণ করেছে।

বর্তমানে তাদের ৬০১ মিলিয়ন ব্যবহারকারী আছে, যা ২০২০ সালের ৩৪৫ মিলিয়ন থেকে বেড়েছে।

তৃতীয় ত্রৈমাসিকে কোম্পানিটি লাভের দিকে ঝুঁকেছে, তারা স্ট্রিমিং পরিষেবার দাম বৃদ্ধি করেছে। কোম্পানিটি পূর্বাভাস দিয়েছিল, ছুটির ত্রৈমাসিকে মাসিক শ্রোতার সংখ্যা ৬০১ মিলিয়নে পৌঁছাবে।

ইক তখন রয়টার্সকে বলেছিলেন, কোম্পানিটি আরও আয়ের জন্য দক্ষতার দিকে মনোনিবেশ করছে।

সোমবার তিনি বলেছেন, সম্প্রতি ইতিবাচক আয়ের প্রতিবেদন ও কর্মক্ষমতা বিবেচনায় ছাটাইয়ের সংখ্যা হয়তো বড় মনে হবে। কিন্তু বেশিরভাগ মেট্রিক্স অনুযায়ী, আমরা অনেক উৎপাদনশীল থাকলেও কম দক্ষ ছিলাম। আমাদের উভয়ই হতে হবে।

সোমবার থেকে কোম্পানিটি ছাঁটাই কর্মীদের অবহিত করা শুরু করবে। তারা প্রায় পাঁচ মাসের বেতন, ছুটির বেতন এবং স্বাস্থ্যসেবা পাবেন।

Comments

The Daily Star  | English

Shahjalal International Airport Terminal-3: Operations face further delay

The launch of Dhaka airport’s third terminal faces a further delay, as the Civil Aviation Authority of Bangladesh (CAAB) is still negotiating an operation and maintenance agreement -- a prerequisite for starting services -- with a Japanese consortium.

8h ago