অনেক বৈদেশিক চাপ পেয়েছি, তাদের সুর আবার পাল্টেও যাচ্ছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

অনেক বৈদেশিক চাপ পেয়েছি, তাদের সুর আবার পাল্টেও যাচ্ছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান | ছবি: টেলিভিশন থেকে নেওয়া

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে অনেক বৈদেশিক চাপ ছিল জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, এগুলো আমাদের জন্য কোনো ব্যাপার নয়।

আজ রোববার সচিবালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

সড়ক পরিবহনমন্ত্রী বলেছেন, দেশি-বিদেশি চাপ এখনো আছে, ষড়যন্ত্র এখনো চলছে। পাশাপাশি বিএনপি এখনো বলছে, এই নির্বাচন বাতিল করে আরেকটি নির্বাচন দিতে হবে—সব কিছু কীভাবে মোকাবিলা করবেন এবং সামনে কী চ্যালেঞ্জ আছে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, 'অনেক বৈদেশিক চাপ আমরা পেয়েছি। আমাদের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর কন্যা অত্যন্ত দক্ষ, বিচক্ষণ, দূরদর্শী নেতা। তিনি মাথানত করে কারও সঙ্গে কথা বলেন না এবং বাংলাদেশকে হৃদয় দিয়ে ভালোবাসেন বলেই এসব চাপ তার কাছে কোনো চাপ নয়। তিনি অত্যন্ত বিচক্ষণতার সঙ্গে তার প্রজ্ঞা ও দক্ষতা দিয়ে এ সব কিছু মোকাবিলা করে যাচ্ছেন।'

তিনি বলেন, 'আপনারা দেখেছেন, বৈদেশিক চাপ। আমরা দুই-চার দিন ধরে আবার এটা লক্ষ্য করছি, যারা অনেক ধরনের কথা বলছে, তাদের সুর আবার পাল্টেও যাচ্ছে। একটু একটু করে তারা আবার ভিন্ন সুরে কথা বলছে। এগুলো হলো প্রধানমন্ত্রীর দক্ষতা ও বিচক্ষণতা। তার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত মূল কারণ।

'বৈদেশিক চাপ সব সময়ই থাকে। অনেক হিসাব-নিকাশ এখানে থাকে। সেগুলো প্রধানমন্ত্রী যথাযোগ্যভাবে মোকাবিলা করে একটা সুন্দর নির্বাচন আমাদের উপহার দিয়েছেন। আমাদের নির্বাচন কমিশন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যথাযথভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করেছে,' বলেন তিনি।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, 'অনিয়ম যেখানেই হয়েছে, আমাদের নির্বাচন কমিশন তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিয়েছে। আমরা মনে করি, একটা সুন্দর নির্বাচন হয়েছে। বিদেশে সবাই এই নির্বাচনকে স্বাগত জানিয়েছে। আমাদের সরকারকে স্বাগত জানাচ্ছে। কাজেই এই চাপ কিংবা রাষ্ট্রদ্রোহী কর্মকাণ্ড আগেও ছিল, এখনো চলবে—এগুলো আমাদের জন্য কোনো ব্যাপার নয়।'

Comments

The Daily Star  | English
Bangladesh trade deficit July-August FY25

Trade deficit narrows 2.6% in July-April

The country’s trade deficit narrowed by 2.60 percent in the first ten months of the current fiscal year compared to the same period a year ago, thanks to a rise in export earnings coupled with subdued imports..During the July-April period of fiscal year (FY) 2024-25, the trade gap was $18.

4h ago