আরও ২৩ কোম্পানির শেয়ার থেকে উঠলো ফ্লোর প্রাইস

ফ্লোর প্রাইস, বাংলাদেশের শেয়ারবাজার, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, বিএসইসি, শেয়ার ব্যবসা,
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন। ফাইল ফটো

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) আজ আরও ২৩টি কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে নিয়েছে।

ফলে, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩৪৯টি ফার্ম ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে এখন ১২টি কোম্পানির জন্য ফ্লোর প্রাইস প্রযোজ্য হবে।

এর আগে, গত ১৮ জানুয়ারি ৩৫টি কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে নিয়েছিল বিএসইসি।

এরপর গতকাল রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স সূচকের পতন হয়েছিল ১ দশমিক ৫২ শতাংশ। অবশ্য আজ ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৪ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২২ শতাংশ বেড়ে ৬ হাজার ২৫৪ দশমিক ৩০ পয়েন্টে শেষ হয়েছে। একইসঙ্গে  ডিএসইতে টার্নওভার দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪২ কোটি টাকা, যা ২০২৩ সালের ১৮ জুলাইয়ের পর সর্বোচ্চ।

আজ সন্ধ্যায় জারি করা আদেশে বিএসইসি বলেছে, ২০২১ সালের ১৭ জুন জারি করা আদেশ অনুযায়ী- ১২টি ছাড়া অন্য সব সিকিউরিটিজের জন্য সার্কিট ব্রেকারের ঊর্ধ্বসীমা প্রযোজ্য হবে।

এই ১২টি কোম্পানি হলো- আনোয়ার গ্যালভানাইজিং লিমিটেড, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ, বেক্সিমকো, বিএসআরএম লিমিটেড, গ্রামীণফোন লিমিটেড, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড, খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড, মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড, ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেড, রেনাটা লিমিটেড, রবি এবং শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড।

শেয়ারের দরপতন ও ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের লোকসান ঠেকাতে ২০২২ সালের ২৮ জুলাই প্রথমবার ফ্লোর প্রাইস চালু করা হয়।

Comments

The Daily Star  | English

Interest payments, subsidies soak up almost half of budget

Interest payments and subsidies have absorbed nearly half of Bangladesh’s total budget expenditure in the first seven months of the current fiscal year, underscoring growing fiscal stress and raising concerns over public finances.

3h ago